ক্যাম্পাস ডেস্ক

  ০১ জুলাই, ২০২০

ইউরোপে শিক্ষা বৃত্তির তথ্য

জার্মানি : জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য IELTS এর স্কোর লাগে মাত্র ৬। সাধারণত যেকোনো বিষয়ের ওপর Engineering পড়ার জন্য সহজেই জার্মানি যাওয়া যায়। এ ছাড়া Business Management Ges Humanities বিষয়ে পড়াশোনার জন্য জার্মানি যাওয়া যায়। এখানে প্রতি সেমিস্টারে খরচ হয় সর্বনিম্ন শূন্য ইউরো থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ ইউরো পর্যন্ত। জার্মানিতে শিক্ষার্থীর ভর্তি ফরমের সঙ্গে পাসপোর্ট, ছবি, সব মার্কস শিট ও সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজিতে) জমা দিতে হয়। জার্মানির ভিসা পেতে ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ সময় লাগে। এখানে পড়াশোনার ফাঁকে কাজ করার সুবিধা রয়েছে। সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা (পার্টটাইম) এবং বছরে ৩ মাস (ফুলটাইম) কাজ করে প্রতি ঘণ্টায় ৭-৮ ইউরো এবং মাসে প্রায় ৬৪০ ইউরো আয় করা যায়।

চীন

কোন প্রকারের সেশনজট নেই, যথাসময়ে কোর্স শেষ করার নিশ্চয়তা, International students দের জন্য সম্পূর্ণ পৃথক Department, হোস্টেল, শিক্ষক ও ক্লাসরুম। চায়নাতে যেসব কোর্সে অঢ়ঢ়ষু করা যায় তা হলো : All course in English Medium:- MBBS, BDS, MD, MS, PHD (in a Medical subjects) BBA, MBA, Engineering (Civil, Architecture, Computer, Telecommunication)। অনার্স কোর্সে যেতে হলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এসএসসি এবং এইচএসসি/ডিপ্লোমা পাস এবং মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক পাস হতে হয়। চীনে স্টুডেন্ট ভিসার আবেদনপত্রের সাতে সাধারণত পূর্বের পাসকৃত পরীক্ষার সনদের ফটোকপি, ট্রান্সক্রিপট, জন্মসনদ, পাসপোর্ট কপি এবং প্রয়োজনীয়সংখ্যক ছবি জমা দিতে হয়। এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ কম।

কানাডা

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য IELTS এর স্কোর লাগে মাত্র ৬.৫। প্রয়োজনীয় IELTS/TOEFL score না থাকলে একাডেমিক কোর্স শুরু করার পূর্বে (English as a second language) অথবা EAP (English for Academic purposes) কোর্স করে নিতে হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পার্টটাইম ও গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময় full time Job-এর সুযোগ রয়েছে। (চবৎ যড়ঁৎ ৮ ঈঅউ ডলার ইনকাম করা যাবে।)। কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিংয়ে ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ সময় লাগে। এসএসসি/এইচএসসি তে এ+, আইএলটিএস এ ৬.৫ এবং টোফেল পরীক্ষায় ৮০+ পেলে একজন শিক্ষার্থী কানাডায় স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারে।

যুক্তরাজ্য

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য IELTS এর স্কোর লাগে মাত্র ৫.৫। যুক্তরাজ্যে একজন শিক্ষার্থীর টিউশন ফি ৩,০০০ থেকে ৫,০০০ পাউন্ড, হোস্টেল ফি ৩২,০০০ টাকা, মেডিকেল টেস্ট ৪,০০০ টাকা, বিমান ভাড়া ৬০,০০০ টাকা সর্বমোট ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা লাগতে পারে। সর্বনিম্ন ২৮ দিনের ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লাখ টাকা ব্যাংক সলভেন্সি দেখাতে হয়। যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন ফরমের সঙ্গে পাসপোর্টের প্রথম ৫ (পাঁচ) পাতার ফটোকপি, সব পরীক্ষার সার্টিফিকেট এবং মার্কসিটের ফটোকপি, One year study in English Certificate এর ফটোকপি (যদি IELTS করা না থাকে), ৪ কপি রঙিন (৩৫x45mm) ছবি এবং ঈঠ জমা দিতে হয়। এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। চাকরি করে পড়াশোনা এবং থাকা-খাওয়ার খরচ চালানো যায়।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close