reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ভালোবাসার সিনেপ্রজন্ম এক বছর পূর্তি

সিনেপ্রজন্ম যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসভিত্তিক একটি শর্টফিল্ম ক্লাব। ৩৫ একরের এই ভালোবাসার বিশ্ববিদ্যালয়কে সবার কাছে তুলে ধরে সংস্কৃতিমনা সবাইকে একত্র করা এ ক্লাবের মূল লক্ষ্য। কিছু স্বপ্নপ্রিয় মানুষের নির্ঘুম রাতের ফসল সিনেপ্রজন্ম। যারা স্বপ্ন দেখে যবিপ্রবিকে সারা বাংলায় পরিচিত করার। ২০১৭ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর ইইই বিভাগের সুদীপ্ত এবং সিএসই বিভাগের এ আর রাহমানের উদ্যোগে শুরু হয় সিনেপ্রজন্মের পথচলা। ১৩ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সিনেপ্রজন্ম পার করে তাদের স্মৃতিময় একটি বছর। তখনই যুক্ত হোন ইইই বিভাগের শিক্ষার্থী ও চুয়াডাঙ্গা ফটোগ্রাফিক সোসাইটির সদস্য শাওন। এই তিনজনের স্বতন্ত্র প্রচেষ্টায় ক্যাম্পাসে সিনেপ্রজন্ম প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর সিনেপ্রজন্মকে আরো প্রাণবন্ত করতে যুক্ত হয় এহসান, সৌমিক, সিরাত, আনজির, সেঁজুতি, কাঁকন, সোহাগ, দোলা, সূচনা, মিওন, মেহেদী, ইমনসহ অনেকে।

সিনেপ্রজন্মের প্রতিষ্ঠাতা সুদীপ্ত বলেন, ‘সিনেপ্রজন্মের সুন্দর পথচলার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ ধরনের উদ্যোগে আমাদের প্রশংসা করেছেন, তিনি আমাদের বাস্তবিক বিষয়বস্তুর ওপর জোর দিয়ে চলচ্চিত্র বানানোর কথা বলেন এবং যেকোনো সাহায্য-সহযোগিতা করারও আশ্বাস দেন, যা আমাদের পথচলা আরো ত্বরান্বিত করবে।’ সিনেপ্রজন্মের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনেকটা শখের বশেই সিনেপ্রজন্ম নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম ক্যাম্পাসকে কিছু নান্দোনিক কাজ উপহার দেব বলে। যতটুকু পেরেছি সাধ্যমতো করার চেষ্টা করেছি, হয়তো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনুদান পেলে আরো ভালো কিছু করা যেত। তবে আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে চেষ্টা করব ভবিষ্যতে আরো শৈল্পিক কিছু করার।’ এক বছরে সিনেপ্রজন্মের উল্লেখযোগ্য কাজ হচ্ছে যবিপ্রবিকে নিয়ে নির্মিত ডকুমেন্টারি। এ ছাড়া শর্টফিল্ম এক্সপ্রেস টু ইমপ্রেস, এক্সপ্রেস টু ইমপ্রেস-রিভার্স, রোজাদার, ছায়া, এ স্টোরি অফ পিউর লাভ, ডোন্ট জাজ টুঁ কুইকলিসহ অনেক। ভবিষ্যতে সিনেপ্রজন্ম ক্যাম্পাসকে আরো নতুন কিছু দেবে এমনটি প্রত্যাশা সাধারণ শিক্ষার্থীদের। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close