চবি প্রতিনিধি

  ১৪ অক্টোবর, ২০১৯

বঙ্গবন্ধু শিক্ষাকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেন

মুনতাসীর মামুন

ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু-অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধু শিক্ষাকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দিয়ে নিরক্ষরতা দূরীকরণের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কৃষি থেকে শুরু করে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিশ^বিদ্যালয়ে পঠন-পাঠনে অন্তর্ভুক্তকরণসহ শিক্ষায় বৈচিত্র্যকরণের কথা বলেন তিনি।

গতকাল রোববার চবি ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ মিলনায়তনে চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর সামাজিক ও অর্থনৈতিক দর্শন : বর্তমান বাংলাদেশ’ শীর্ষক বঙ্গবন্ধু স্মারক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. মুনতাসীর মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিক্ষা এবং শিক্ষাবিদদের অত্যন্ত শ্রদ্ধা এবং সম্মান করতেন এ কারণে ’৭৩ অধ্যাদেশ এর মাধ্যমে বিশ^বিদ্যালয়গুলো পূর্ণ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানরূপে বাস্তব স্বীকৃতি প্রদান করেছিলেন যাতে বিশ^বিদ্যালয়গুলো তাদের নিজস্ব ধ্যান-ধারণা ও চিন্তা-চেতনা নিয়ে আলোকিত মানবসম্পদ উৎপাদন করতে ব্রতী হয়।

চবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. অঞ্জন কুমার চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য (দায়িত্বপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। স্বাগত বক্তব্য দেন চবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর মো. জাকির হোসেন।

সভাপতির ভাষণে প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শৈশবকাল হতে মা, মাটি ও মানুষকে নিয়ে ভাবতেন। তাইতো এদেশের মানুষকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার জন্য ১৯৭১ সালে তারই আহ্বানে পাকিস্তানি হায়েনাদের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশকে মুক্ত করে বিশ^ মানচিত্রে প্রতিষ্ঠা করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close