রাবি প্রতিনিধি
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে নাট্যচর্চায় নতুন দিগন্তের উন্মোচিত হয়েছে
পাকিস্তান আমলে নাট্যসাহিত্য অনেক দূর্বল ছিল। থিয়েটারের চাহিদা না থাকলে ভালো নাটক নির্মাণ হয় না। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে আমাদের সামনে নাট্যচর্চার নতুন দিগন্তের উন্মোচিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে নিয়মিত শিল্পমাধ্যম হিসেবে নাট্যচর্চা শুরু হলো। সত্য উচ্চারণের জন্য থিয়েটার কিংবা মঞ্চনাটক একটি অনন্য মাধ্যম। শনিবার মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বাংলা গবেষণা সংসদের উদ্যোগে ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ: শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অর্জন’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনারের সমাপনী দিনে এসব কথা বলেন প্রবন্ধ উপস্থাপকগণ।
তারা বলেন, একাত্তরের মুক্তিয্দ্ধু ছিল প্রকৃত একটি জনযুদ্ধ। একটি দীর্ঘ আন্দোলনের পটভূমিতে জয়যুক্ত হয়েছে এ য্দ্ধু। মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা গৌরবোজ্জ্বলন এক অধ্যায়। অশ্রু ও শোণিতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা আমূল পাল্টে দেয় বাংলার জীবন-মানস।
উল্লেখ্য, দুই দিনব্যাপী এ আন্তর্জাতিক সেমিনারের প্রথম দিনে তিনটি অধিবেশনে দেশ-বিদেশের মোট ১১জন প্রাবন্ধিক এবং দ্বিতীয় দিনে চারটি অধিবেশনে মোট ১৩ জন প্রাবন্ধিক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে তাদের প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
পিডিএসও/রানা