ক্রীড়া ডেস্ক

  ০২ ডিসেম্বর, ২০১৯

তবুও খুশি লো!

একই গ্রুপে ২০১৪ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন (জার্মানি), ২০১৬ ইউরো ও ২০১৮ নেশনস লিগ চ্যাম্পিয়ন (পর্তুগাল) এবং ২০১৮ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন (ফ্রান্স)। ইউরো ২০২০-এর ‘এফ’ গ্রুপকে তাই তর্কাতীতভাবে বলা হচ্ছে ‘গ্রুপ অব ডেথ’ বা ‘মৃত্যুকূপ’। জার্মান কোচ জোয়াকিম লো অবশ্য এতে পড়ে খুশি!

ছয়টি গ্রুপে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে মোট ২৪ দল। প্রতিটি গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল নাম লেখাবে শেষ ষোলোয়। তৃতীয় হওয়া দলেরও সুযোগ থাকছে, তবে সেখানেও আছে অন্যরকম এক প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এ ছয়টি গ্রুপের মধ্যে প্রতিটি গ্রুপে তৃতীয় হওয়া দলগুলোর মধ্যে শীর্ষ চারটি দল নাম লেখাবে শেষ ষোলোয়। অর্থাৎ ‘এফ’ গ্রুপে তৃতীয় হওয়া দলটিরও সুযোগ থাকছে শেষ ষোলোয় উঠার।

এই গ্রুপকে ‘মৃত্যুকূপ’ মানলেও ফ্রান্স ও পর্তুগালের সঙ্গে লড়াইয়ের সুযোগ পেয়ে খুশি হয়েছেন লো, ‘ভালো লাগছে যে ফ্রান্স ও পর্তুগালের বিপক্ষে ম্যাচগুলো নিয়ে আলোচনা হবে। আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ও ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে খেলব। খেলোয়াড়রাও এ ম্যাচগুলোর দিকে তাকিয়ে। এটা অবশ্যই মৃত্যুকূপ। সামনে এগিয়ে যেতে চাইলে সবাইকে নিজের সর্বোচ্চটুকুই উজাড় করে দিতে হবে। তবে এসব ম্যাচ কিন্তু উৎসবেরও উপলক্ষ। আর আমরা জার্মানিতেও খেলব।’

ফ্রেঞ্চ কোচ দিদিয়ের দেশম মনে করেন ‘এফ’ গ্রুপের চ্যালেঞ্জটা ভীষণ কঠিন, ‘এটা কঠিন গ্রুপ। আমি নিশ্চিত জোয়াকিম লো ও ফার্নান্দো স্যান্তোসের (পর্তুগিজ কোচ) ভাবনাও এক। প্রথম ম্যাচ থেকেই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ প্রতিপক্ষ জার্মানি আর ম্যাচটা তারা নিজেদের মাটিতে খেলবে।’ আগামী বছরের ১৬ জুন অ্যালিয়াঞ্জ এরিনায় নিজেদের প্রথম ম্যাচে জার্মানির মুখোমুখি হবে ফ্রান্স।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close