মরু প্যাসেঞ্জারে শিল্পের আলোয় জীবন আঁকা
মরু প্যাসেঞ্জারে শিল্পের আলোয় জীবনচিত্র আঁকা মন্তব্য করে লেখক ও অনুবাদক মাওলানা মুহাম্মদ যাইনুল আবেদীন বলেছেন, সাহিত্য সমাজের আয়না, সমাজের দর্পণ। মরু প্যাসেঞ্জারে গল্পভাষ্যে মাসউদুল কাদির সমাজ, জাতি ও জীবনের প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন।
শুক্রবার রাজধানীর হাজীপাড়ায় সৃজনশীল লেখালেখির সংগঠন শীলন বাংলাদেশ আয়োজিত মরু প্যাসেঞ্জারের পাঠ উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
যাইনুল আবেদীন বলেন, মাসউদুল কাদিরের গল্পের ভাষা অত্যন্ত ঝরঝরে। আমার কাছে মনে হয়, একজন লেখকের নতুন বই সার্থক হয় তখন, যখন বইটা তার আগেই বইয়ের তুলনায় সাহিত্য মানে আরো ভালো হয়, সুন্দর হয়। মাসউদুল কাদির এক্ষেত্রে প্রশংসার যোগ্য। এই বইয়ে তার বাক্যচয়ন, গল্পের ভাব প্রকাশের ক্ষমতা আগের থেকে অনেক স্মার্ট পেয়েছি। তার লেখার ভাষায় কোনো জড়তা পাইনি।
মরু প্যাসেঞ্জারে পাঠ উন্মোচনে আরও আলোচনা করেন—ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমের বার্তা সম্পাদক জহির উদ্দিন বাবর, দিলুরোড মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আবু বকর সাদী, ঢাকা চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের গবেষক ও উপসচিব শামস আরেফিন, প্রতিদিনের সংবাদের সহসম্পাদক মীর হেলাল, কলরবের সহকারী পরিচালক সাঈদুজ্জামান নূর, কবি আদিল মাহমুদ প্রমুখ।
পিডিএসও/হেলাল