ডিএনসিসির ভ্রাম্যমাণ আদালত গতকাল বুধবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত গুলশান-বনানী এলাকায় পরিচালনা করা হয়। ডিএনসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাজিদ আনোয়ার এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। মূল্য তালিকা না থাকা এবং পণ্যের ওপর আমদানিকারকের নামা না থাকায় গুলশান-১ এর আলমাস ডিপার্টমেন্টাল স্টোরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যের (এমআরপি) অতিরিক্ত মূল্যে বিক্রয়, স্টাফ ফিটনেস না থাকা ও অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাবার সংরক্ষণের অপরাধে গুলশান-১-এর হেরফি রেস্টুরেন্টকে ১ লাখ টাকা এবং বনানী-১১-এর অলিভ গার্ডেনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাছাড়া আমদানি করা পণ্যের গায়ে বিএসটিআইর অনুমোদন না থাকা এবং অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাবার সংরক্ষণের অপরাধে বনানী-১১-এর গৌরমেট বাজারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পণ্যের গায়ে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা এবং খাদ্যদ্রব্য সঠিকভাবে প্যাকেজিং না করায় বনানী-১১তে অবস্থিত প্রিমিয়ার সুইটসকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। ডিএনসিসির ভ্রাম্যমাণ আদালত অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

"