নিজস্ব প্রতিবেদক

  ০৯ মে, ২০২২

প্রশ্ন যাত্রীকল্যাণ সমিতির

টিটিইকে কীভাবে এত তাড়াতাড়ি বরখাস্ত করা হলো

কচ্ছপগতির রেলপথ মন্ত্রণালয়ে একটি জনবান্ধব সিদ্ধান্ত নিতে বছরের পর বছর ফাইল আটকে থাকে। অথচ অফিস খোলার সঙ্গে সঙ্গে একজন কর্তব্যরত টিটিইকে কীভাবে এবং কে বরখাস্ত করল- সেই প্রশ্ন তুলেছে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি। একই সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের কাজে স্ত্রীর হস্তক্ষেপের দায় নিয়ে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি। গতকাল রবিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ দাবি জানান।

গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মো. মোজাম্মেল বলেন, দরখাস্ত কোন সময় গ্রহণ করা হলো, কখন যাচাই-বাছাই করা হলো, কে এই অভিযোগ রিসিভ করল, কে বরখাস্তের আদেশ অনুমোদন করল- সেই প্রশ্ন থেকেই যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির ঘোষণা দিয়ে ক্ষমতাসীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করছেন। অথচ কিছু কিছু মন্ত্রীর স্ত্রীদের আদেশ-নির্দেশ পালনের ফলে বিভিন্ন দপ্তরের কাজে অনিয়মণ্ডদুর্নীতি এখন আকাশচুম্বী। দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মন্ত্রীর স্ত্রীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ৮-১০ বছর ধরে স্বপদে থেকে টাকার কুমিরে পরিণত হচ্ছে। এতে অনেক দপ্তর এখন আমলাদের হাতে জিম্মি। ফলে যোগাযোগ সেক্টরে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে।’

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close