আন্তর্জাতিক ডেস্ক

  ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

চিকেন নেই, তাই আপাতত বন্ধ কেএফসি

?জিঞ্জার বার্গার, চিকেন পপকর্ন, স্মোকি চিকেন। কেএফসির এই খাবারগুলোর নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে। কিন্তু বেশ কিছুদিন কেএফসিতে চিকেন পাওয়া যাবে না। কারণ কেএফসিতে চিকেন নেই। তাই গ্রাহকদের খুশি করতে পারছে না কেএফসি। সমাধান খুঁজতে আপাতত ব্রিটেনের অধিকাংশ কেএফসি আউটলেট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল কর্তৃপক্ষ। কেএফসি কর্তৃপক্ষ মজা করে জানিয়েছে, ‘চিকেন রাস্তা ক্রস করেছিল, কিন্তু সেটা আমাদের রেস্তোরাঁর জন্য নয়।’ শনিবারই কেএফসির পক্ষ থেকে এই ঘোষণা করে জানানো হয়, চিকেনের ঘাটতি রয়েছে। তাই ঠিকমতো পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। কারণ হিসেবে কেএফসি জানায়, তারা চিকেন ডেলিভারির জন্য ডিএইচএল বলে নতুন এক অংশীদারের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। তাদের পক্ষ থেকেই এই সমস্যা হচ্ছে। কেএফসি কর্তৃপক্ষ শনিবারই খাদ্যরসিকদের কাছে ক্ষমা চেয়ে বলে, ‘আমরা জানি বেশ কিছুদিন ধরে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং আমরা আপনাকে আপনার প্রিয় ফ্রায়েড চিকেন দিতে ব্যর্থ হয়েছি। সেই কারণে হয়তো আপনারা আমাদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে আছেন। আমরা তার জন্য ক্ষমা চাইছি। আমাদের রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে এই সমস্যা সমাধান করার দ্রæত চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের পূর্ণ বিশ্বাস আমরা আগের মতোই সুন্দর পরিষেবা দিয়ে আপনাদের সন্তুষ্ট করতে সফল হব।’ সোমবার ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়ালেস ও নর্থান আয়ারল্যান্ডের ৯০০টি জায়গার ৩০০টি কেএফসি খোলা ছিল। এমনকি কেএফসির ওয়েবসাইটও সোমবার খোলা ছিল সারা রাত। কিছু কিছু রেস্তোরাঁয় নির্দিষ্ট চিকেনের মেনু পাওয়া যাচ্ছিল। তবে এটা এখনো স্পষ্ট নয় যে, কেএফসির সব আউটলেট কবে খুলবে।

অন্যদিকে ডিএইচএলের পক্ষ থেকে জানা গেছে, অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণেই কেএফসিতে চিকেন দিতে পারছে না বা দেরি হচ্ছে। কিছু গ্রাহক কেএফসির এই সমস্যা হওয়ায় মোটেও খুশি নন। তারা কেএফসির বিকল্প হিসেবে ম্যাকডোনাল্ডে খেতে যাচ্ছেন। যদিও কেএফসি গ্রাহকদের আশ্বস্ত করে জানিয়েছে, তাদের সঙ্গে সহযোগিতা করতে। সমস্যা শিগগিরই মিটে যাবে।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist