reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ০১ এপ্রিল, ২০২৪

মুসলিম গণহত্যার মর্মান্তিক ইতিহাস ১ এপ্রিল

প্রতীকী ছবি

১ এপ্রিল ইসলামের ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। এদিনে স্পেনের রাণী ইসাবেলা মুসলমানদের ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে হাজার হাজার মুসলমানকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এপ্রিল ফুল পালন করা মুসলমানদের জন্য চরম কলঙ্ক ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই এ থেকে ঈমানদার মুসলমানদের বিরত থাকতে হবে এবং কোন মুসলমানের সন্তান যেন এ দিনে ধোঁকা না দেয় সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, মুসলমানদেরকে এপ্রিল ফুল পালন থেকে বিরত থাকতে হবে। তাদের ভাষ্য, ১৪৯২ সালের ‘পহেলা এপ্রিলে’ রাণী ইসাবেলা কর্তৃক মুসলমানদের চরম ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে ঘোষণা দিয়ে বলে যদি বাঁচতে চাও কর্ডোভার জামে মসজিদে সমবেত হলে প্রাণভিক্ষা দেয়া হবে। অতঃপর এই বলে সম্মিলিত হাজার হাজার আলেম-উলামা, সাধারণ মুসলমান, নারী-শিশু, বৃদ্ধ ও নিরীহ নাগরিকগণ মসজিদে অবস্থান নিলে তাদেরকে অগ্নিসংযোগ করে পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। একইভাবে প্রতারণার মাধ্যমে জাহাজে চড়িয়ে আগুন লাগিয়ে হত্যা করা হয়।

খ্রিস্ট জগতে বা মুসলিমবিদ্বেষী খ্রিস্টান রাজ-রাণীর এ আনন্দঘন পৈশাচিকতার ঐতিহাসিক স্মারক দিবসই হচ্ছে পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ‘এপ্রিল ফুল’। তারা পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল মুসলমানদের নাম-নিশানা। মানবতার দুশমনরা পৃথিবী মুসলমান শূন্য করতে এহেন চক্রান্ত নেই যা তারা করেনি এবং করছে না। সেই ধারা আজো অব্যাহত আছে ফিলিস্তিনের গাজায়। মুসলিম হত্যার নির্মম এই এপ্রিল ফুল মুসলমান পালন করতে পারে না। এদিনে মুসলমানদের জন্য জাতীয় শোক পালন করা উচিত।

বিশেষজ্ঞদের মতে, মুসলিম ইতিহাসের চরম এই দিনে মুসলমানের অনেক সন্তান ইহুদিদের চক্রান্তের শিকার হয়ে অনেক ক্ষেত্রে না বুঝে এপ্রিল ফুল পালন করে মানুষকে চরম ধোঁকা দিয়ে আসছে। এ থেকে তাদের বিরত রাখা অভিভাবক ও শিক্ষকগণের দায়িত্ব।

পিডিএস/এমএইউ

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
এপ্রিল ফুল,মুসলিম গণহত্যা,রাণী ইসাবেলা,ফ্রেডরিক
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close