বিনোদন প্রতিবেদক

  ০৮ মার্চ, ২০২৪

আশীর্বাদ দিয়ে গেলেন ফাহমিদা নবী

বাংলাদেশের সংগীতাঙ্গনের এই প্রজন্মের মেধাবী, গুণী এবং অত্যন্ত বিনয়ী সংগীতশিল্পী ইউসুফ আহমেদ খান। ওস্তাদ ইয়াকুব আলী খান ও উম্মে যোহরা হক দম্পতির বড় সন্তান তিনি। গেল ৩ মার্চ থেকে ইউসুফ রাজধানীর বিএএফ শাহীন কলেজের সংগীত বিভাগে সহকারী শিক্ষক হিসেবে তার নতুন জীবন শুরু করেছেন। অনেক প্রার্থীর মধ্যে নিজেকে সবচেয়ে মেধাবী এবং যোগ্য হিসেবে প্রমাণ করে তিনি কলেজের অধ্যক্ষের কাছ থেকে নিয়োগপত্র পেয়ে তার নতুন জীবন শুরু করেছেন।

তার এই সাফল্যে সাংবাদিক অভি মঈনুদ্দীনের উদ্যোগে এবং রয়েল ক্যাফের কর্ণধার প্রদ্যুৎ কুমার তালুকদারের পূর্ণ সহযোগিতায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে ‘রয়েলে ক্যাফে এক্সপেরিয়েন্স’-এ গানে গানে এক আড্ডা এবং ইউসুফকে ঘিরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন এই প্রজন্মের সংগীতশিল্পী রাশেদ, শারমিন কেয়া, রাইসা, ইয়াসমিন লাবণ্য, মৌলি, রুনা আক্তার, তানজিনা মিথিলা, রনি, হাওর জিনসের কর্ণধার মো. রমিনুল হক সায়াদ, বাবিবাস’র সাধারণ সম্পাদক মো. সামছুল হুদা।

বিকেল ৫টা থেকে এই আড্ডা শুরু হয়। প্রত্যেক শিল্পীই নিজেদের ইচ্ছেমতো গান করেন। গীটারে ছিলেন রাসেল। সন্ধ্যা ঠিক ৬টায় আড্ডায় যুক্ত হন রয়েল ক্যাফের কর্ণধার প্রদ্যুৎ কুমার তালুকদার। তিনি যুক্ত হওয়ার পর যেন আড্ডাটি আরো জমে ওঠে। সবার গান পরিবেশন শেষে ইউসুফকে সবাই একটি গান পরিবেশনের অনুরোধ জানান। ইউসুফ তখন তার মৌলিক গান ‘আমি চাই তোমাকে’ গেয়ে শোনান। রাত যখন প্রায় ৯টা, ঠিক সেই সময়ই হঠাৎ এই আড্ডায় এসে উপস্থিত হন দেশবরেণ্য সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী।

ফাহমিদা নবীর উপস্থিতিতে যেন পুরো আড্ডায় এক অন্যরকম উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে পড়ে। নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের কাছে পেয়েও ফাহমিদা নবীও ছিলেন বেশ উচ্ছ্বসিত। সঙ্গে করে নিয়ে আসা ফুলের তোড়া ইউসুফের হাতে তুলে দিয়ে শিক্ষক হিসেবে ইউসুফের নতুন জীবনের যাত্রার শুভ কামনা জানান ফাহমিদা নবী। এরপর রয়েল ক্যাফের সৌজন্যে আনা কেক কাটা হয়। ফাহমিদা নবী নিজের একটি মৌলিক গান শোনানোর পর সবাই মিলে ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’ গানটি পরিবেশন করেন।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close