প্রতিদিনের সংবাদ ডেস্ক

  ১০ এপ্রিল, ২০১৮

বিক্ষোভে উত্তাল শিক্ষাঙ্গন

সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এবং আটককৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তিসহ পাঁচ দফা দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এতে তীব্র যানজট ও ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কিছু কিছু জায়গায় বিক্ষোভকারীরা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বাধার মুখে পড়ে বলে জানা গেছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো রিপোর্ট—

ঢাবি : সোমবার সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করে। গত রোববারের আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গতকার সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আন্দোলনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতারা বলেন, আজ (সোমবার) দুপুরের মধ্যে আটক সব আন্দোলনকারীকে মুক্তি দেওয়া না হলে সারা দেশে দাবানল ছড়িয়ে পড়বে। সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশীরা এই আন্দোলনে যুক্ত হবেন।

অন্যদিকে কোটা সংস্কারের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের মিছিল ও ক্যাম্পাস দখলের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। সংস্কার আন্দোলনে কোণঠাসা হয়ে মধুর ক্যানটিনে অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ। সর্বশেষ বেলা দেড়টার পর পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশকে সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে। ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এদিকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে গত রোববার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও দুটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। তবে ঘটনার সঙ্গে বহিরাগতরা জড়িত বলে জানা গেছে।

সরেজমিনে ভিসি ভবনে গিয়ে দেখা যায়, দুর্বৃত্তদের হামলায় তছনছ হয়েছে ভিসি ভবনের আসবাবপত্র। দরজা ও জানালার গ্লাস, আসবাবপত্র, চেয়ার, টেবিল ও আলমারি। ভবনের মধ্যে কাচের টুকরো ও ভাঙা আসবাবপত্র পড়ে থাকতে দেখা গেছে। ঢাবির মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল রানা বলেন, রোববার রাত ১টার দিকে জয় বাংলা স্লোগানে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা।

জবি : জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা রাজধানীর পুরান ঢাকার রায় সাহেব বাজার অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে। এতে মোড়ে গুলিস্তানগামী ও গুলিস্তান থেকে ফেরত সব গাড়ির চলাচল বন্ধ থাকে। গতকাল সোমবার সকাল থেকে শাখা ছাত্রলীগের বাধার মুখে ক্যাম্পাসে আন্দোলন করতে পারেনি জবি শিক্ষার্থীরা। পরে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তারা রায় সাহেব বাজার মোড়ে অবস্থান নেয়। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে এবং তাদের চলে যেতে বলে। কিন্তু আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে, তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এবং কেন্দ্রীয় কোনো আদেশ না আসা পর্যন্ত এখান থেকে সরবে না।

শেকৃবি : রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা সকাল সাড়ে ১১টায় কোটা সংস্কারের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ফটক সংলগ্ন মিরপুর ১০-ফার্মগেট (রোকেয়া সরণি) সড়ক সংলগ্ন রাস্তায় অবরোধ করে রাখে। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানের পর ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা শিক্ষার্থীদের রাস্তা ছাড়তে বলে। এতে বিক্ষোভকারীরা অস্বীকৃতি জানালে ছাত্রলীগ কর্মীরা মাইক ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। তাদের বঙ্গবন্ধুর নাম নিতেও নিষেধ করে। এ সময় সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করতে এলে বাংলানিউজের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকের ওপর চড়াও হয় ছাত্রলীগ নেতারা। আন্দোলনের সঙ্গে একাত্বতা প্রকাশ করেন শেকৃবি ছাত্র, নির্দেশনা ও পরিচালক অধ্যাপক ড.মিজানুর রহমান।

রাবি : গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে কোটা সংস্কারসহ পাঁচ দফা দাবিতে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা। পরে বিকালে তিনটায় তারা অবরোধ তুলে নেন। এ ছাড়া খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বিভাগে ক্লাসও অনুষ্ঠিত হয়নি। এতে রাস্তার দুই পাশে দীর্ঘ যানযট সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলো ক্যাম্পাস ছেড়ে যায়নি।

সাভার : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এদিকে ঢাকা আরিচা মহাসড়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে অবস্থান নেয় বিপুলসংখ্যক পুলিশ। প্রায় দুই ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ থাকায় সাভার থেকে নয়ারহাট ও বাইপাইল পর্যন্ত দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। পরে দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ লাঠিচার্জ করে শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দেয়। এ সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। সংঘর্ষে পুলিশ ও শিক্ষার্থীসহ আহত হয়েছে প্রায় শতাধিক।

চট্টগ্রাম ব্যুরো ও চবি প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শাটল ট্রেন আটকে দিয়ে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার সকাল ১০টার দিকে নগরের ষোলশহর রেলস্টেশনে বিশ্ববিদ্যালয়গামী ট্রেনটি আটকে দেওয়ার পর দিনভর ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। ক্লাস-পরীক্ষাও বর্জন করেছে চবি শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে নগরীর প্রবর্তক মোড়ে দুপুরে বেসরকারি প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও কোটা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন করে। আন্দোলনে বিপুল সংখ্যক নারী শিক্ষার্থী প্রখর রোদ উপেক্ষা করেও অংশ নেয়।

এদিকে চবিতে ক্লাস বর্জন করে শিক্ষার্থীরা। পূর্ব নির্ধারিত কোর্স পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া চবির বাংলা বিভাগে পূর্ব নির্ধারিত একটি পরীক্ষা হয়নি। চবির শহীদ মিনার এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত যায়। জিরো পয়েন্টে পুলিশ তাদের আটকে দিলে আন্দোলনকারীরা আবারও মিছিল নিয়ে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে গিয়ে জড়ো হয়।

বাকৃবি : বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ও রেললাইন অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এরপর তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরের জব্বারের মোড়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেললাইন অবরোধ করে। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা, ময়মনসিংহ থানার পুলিশ সুপার এবং জেলা প্রশাসক এসে শিক্ষার্থীদের ট্রেন লাইন থেকে সরে যাওয়ার আহ্বান জানান। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবরোধ অব্যাহত রাখার প্রশ্নে অনঢ় থাকে।

অন্যদিকে, একই দাবিতে ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা বেলা ১১টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক অবরোধ কর্মসূচি শুরু করে। এর আগে সব ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

বরিশাল : বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও বি এম কলেজের শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে সেখানকার শিক্ষার্থীরা গত রোববার রাত থেকে অবস্থান নেয়। গতকাল সোমবার সকাল থেকে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেন বি এম কলেজ শিক্ষার্থীরা। এতে বরিশাল থেকে ভোলা, পটুয়াখালী ও বরগুনা রুটসহ নগরীর উত্তর প্রান্তের সড়কগুলোতে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বরিশাল নগরীর গণপরিবহন বন্ধ থাকে। চরম ভোগান্তিতে পড়ে যাত্রীরা। বরিশাল বিশ্বব্যিালয় ও বি এম কলেজে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

রংপুর : রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) ও কারমাইকেল কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত মডার্ন মোড়ে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা। এতে ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের সাতটি জেলার যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বিভাগে ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়নি। গত রোববার রাত ১০টায় বেরোবির সব একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। গতকাল সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের প্রবেশপথগুলোতে অবস্থান নেন তারা। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে দুপুর ১টার দিকে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।

ইবি : শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) ক্যাম্পাস। শিক্ষার্থীদের স্লোগানে প্রকম্পিত হতে থাকে পুরো ক্যাম্পাস। এদিকে, এই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে বিশ^বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ও পুলিশ।

ক্লাস বর্জন করে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দেয়। পূর্বঘোষিত কোর্স ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে মহাসড়ক অবরোধ করতে গেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল বডি, শাখা ছাত্রলীগ ও পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাতাহাতি হয়। এদিকে, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ^বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দলীয় টেন্ট থেকে আন্দোলনকারীদের বিপক্ষে মিছিল বের করে।

বশেমুরবিপ্রবি : গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) ক্যাম্পাস সংলগ্ন ঘোনাপাড়া মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে জমায়েত হয়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে অবস্থান নেন। ফলে মহাসড়কের দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার অংশে যানজটের সৃষ্টি হয়।

খুলনা : গতকাল সোমবার দুপুর দেড়টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছেন। ক্যাম্পাস থেকে মিছিল বের করে বিশ্ববদ্যিালয়ের সামনের খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়ক প্রায় আধাঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন তারা। এ সময় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে তারা খুবির হাদিচত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন।

শাবিপ্রবি : ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বাধা উপেক্ষা করে প্রতিবাদমুখর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে দিনব্যাপী উত্তাল হয়ে থাকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। গতকাল সোমবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে অবস্থান নেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণে স্থবির হয়ে পড়ে শিক্ষা কার্যক্রম। এদিকে, শিক্ষার্থীদের হলে আটকে রাখা ও কোটা সংস্কারের দাবিসংবলিত টি-শার্ট খুলে ফেলতে বাধ্য করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

পিডিএসও/হেলাল

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
শিক্ষাঙ্গন,বিক্ষোভ,কোটা সংস্কার
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist