নিজস্ব প্রতিবেদক

  ২৩ জানুয়ারি, ২০১৯

জনগণকে উন্নয়নের চমক দেখাতে চাই : এলজিআরডি মন্ত্রী

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী (এলজিআরডি) মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যেকোনো প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আর্থ-সামাজিক গুরুত্ব বিবেচনায় নিতে হবে। কাজের গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া যাবে না। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে জনগণ যথাযথ সুবিধা ভোগ করবে। আমরা জনগণকে উন্নয়নের চমক দেখাতে চাই।’

বুধবার সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় এসব কথা বলেন তাজুল ইসলাম।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের বাস্তবায়নাধীন ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পগুলোর অগ্রগতির ওপর এই পর্যালোচনা সভা হয়।

এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জনগণকে উন্নয়নের চমক দেখাতে চাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত উন্নত বাংলাদেশ গড়তে আমাদের সামনের দিনগুলোয় অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। অবকাঠামো উন্নয়নে গৃহীত সব প্রকল্প সময়মতো বাস্তবায়ন করতে হবে। দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উন্নত গ্রামীণ যোগাযোগব্যবস্থার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। এলজিইডির মাধ্যমে বাস্তবায়িত গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পগুলো গ্রামের জীবনযাত্রায় নতুন গতি সঞ্চার করবে।’

এলজিআরডি মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজের গুণগত মান রক্ষা করে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালকদের নির্দেশ দেন।

সভায় এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলো সরাসরি প্রান্তিক জনগণের স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। প্রকল্প বাস্তবায়নে জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে সবাইকে কাজ করতে হবে। সভায় চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত ১৫০টি প্রকল্পের ওপর পর্যালোচনা করা হয়।

মন্ত্রী তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব এস এম গোলাম ফারুক, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পিডিএসও/তাজ

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
এলজিআরডি মন্ত্রী,স্থানীয় সরকার,উন্নয়নের চমক,মো. তাজুল ইসলাম
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close