reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ফ্যাটি লিভার হলে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

ছবি : সংগৃহীত

ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই ভুগছেন। অনেকটা নীরবেই লিভারকে অকেজো করে দেয় এই অসুখ। অনিয়মিত জীবন-যাপন ও অতিরিক্ত ওজনের কারণে অনেকেই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হন। এই রোগের ফাঁদে পড়লে লিভার ফাইব্রোসিস থেকে শুরু করে লিভার সিরোসিস সহ একাধিক জটিল রোগের খপ্পরে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে।

তবে চিকিৎসকরা বলছেন, আমাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় এমন কিছু খাবার থাকে যা ফ্যাটি লিভার হতে সাহায্য করে। জেনে নিন এমন কিছু ক্ষতিকর খাবার সম্পর্কে। এরপর এগুলো যত দ্রুত সম্ভব ডায়েট থেকে বের করে দিন।

মিষ্টি

আমাদের মধ্যে অনেকেই মিষ্টি খেতে ভালোবাসেন। মিষ্টি ফ্যাটি লিভারের অন্যতম এক কারণ। তাই সুস্থ জীবন কাটাতে দ্রুত মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাসটা ছাড়তে হবে। এই কাজটা করলেই আপনি সুস্থ-সবল জীবন কাটাতে পারবেন।

ভাজাপোড়া খাবার

নিয়মিত যাদের বাইরের ভাজাপোড়া ফাস্টফুড, বিরিয়ানি খাওয়ার অভ্যাস তাদের ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। তাই এখন থেকেই এসব খাবার থেকে দূরত্ব তৈরি করে নিন। নইলে যে অচিরেই পিছু নেবে ফ্যাটি লিভার।

পাস্তা

এই ধরনের রিফাইন খাবারে খুবই কম পরিমাণে ফাইবার থাকে। বরং এইসব খাবার হলো সিম্পেল কার্বের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান দেহে প্রবেশ করার পর তা ফ্যাটে রূপান্তরিত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। সেই সুবাদে লিভারে জমতে পারে ফ্যাট। তাই এবার থেকে এই ধরনের খাবার খাওয়ার লোভ সামলে চলুন।

লাল মাংস

অনেকেই ছুটির দিনে গরু বা খাসির মাংস ছাড়া খেতেই পারেন না। আপনার অভ্যাসও যদি হয় লাল মাংস মাংস খাওয়া তাহলে এখনই বাদ দিন। লাল মাংসে বেশ কিছুটা পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। আর এই উপাদান শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এমনকি এই ফ্যাট ফ্যাটি লিভার ডিজিজের আশঙ্কাও বাড়িয়ে দেয়।

লবণ

প্রতিদিন অত্যধিক পরিমাণে লবণ খেলেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে আপনাকে লবণ সমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে। অনেকেই ভাতের সঙ্গে কাঁচা লবণ খান। এটি খুবই ক্ষতিকর। ফ্যাটি লিভারের সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
ফ্যাটি লিভার
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close