প্রতিদিনের সংবাদ ডেস্ক

  ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

এসএসসির প্রথম দিনে হযবরল

ভুলে বিভিন্ন স্থানে গত বছরের প্রশ্নে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পরীক্ষার শুরুতেই ফেসবুকে প্রশ্ন

প্রতীকী ছবি

এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আগের বছরের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা গ্রহণ, ফেসবুকে প্রশ্নপত্র চলে আসা, ফরম পূরণ করেও পরীক্ষা দিতে না পারার কারণে সৃষ্টি হয় এক হযবরল অবস্থার। অভিযোগ পাওয়া গেছে অনেক কেন্দ্রে গত বছরের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীরা জানতে পারে গত বছরের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিচ্ছে তারা। পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ফাঁস না হলেও পরীক্ষা চলাকালে ফেসবুকে প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। পরীক্ষা শুরুর ৩৮ মিনিটের মধ্যে ফেসবুকে চলে আসে প্রশ্নপত্র। এসব অনিয়মের কারণে পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।

গতকাল শনিবার সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। চট্টগ্রাম নগরীর সাতটি কেন্দ্রে, সাতক্ষীরার একটি কেন্দ্রে, শেরপুরের শ্রীবরদীর কয়েকটি স্কুলে, জামালপুরের তিনটি কেন্দ্রে, মাদারীপুরের কালকিনিতে একটি, মুন্সীগঞ্জে একটি, গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর একটি কেন্দ্রে এবং নেত্রকোনার একটি কেন্দ্রেও গত বছরের সিলেবাস অনুযায়ী প্রণীত ভুল প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়েছে। এ ছাড়া এবার পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ না পাওয়া গেলেও পরীক্ষা চলাকালেই পরীক্ষাটির বহু নির্বাচনী প্রশ্ন এবং সৃজনশীল প্রশ্ন ফেসবুকে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে এক শিক্ষিকার সহায়তায় প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় পরীক্ষা দিতে পারেনি ঝালকাঠির নলছিটির চার শিক্ষার্থী। চট্টগ্রাম ব্যুরো ও প্রতিনিধিদের পাঠানো রিপোর্ট—

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রামে এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে কেন্দ্র সচিবদের ভুলে সাতটি কেন্দ্রে ২০১৮ সালের সিলবাস অনুসারে প্রণীত প্রশ্নে ২০১৯ সালের পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা গ্রহণ হয়েছে। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীন সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ ধরনের ভুলের তথ্য জানিয়েছেন বোর্ড কর্মকর্তারা।

চট্টগ্রামে যে সাত কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো নগরীর ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, মিউনিসিপ্যাল মডেল উচ্চবিদ্যালয়, পতেঙ্গা উচ্চবিদ্যালয় ও গরীবে নেওয়াজ উচ্চবিদ্যালয় এবং কক্সবাজারের পেকুয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও উখিয়া পালং আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র। এর মধ্যে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া দেড় হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৪ জন ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা দেন বলে জানিয়েছে শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা। অন্য ছয় কেন্দ্রে কতজন পরীক্ষার্থী এই ভুলের শিকার হয়েছেন, তা জানাতে পারেনি শিক্ষা বোর্ড। এরই মধ্যে ওই সাত কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনকারী কেন্দ্র সচিবদের ‘শোকজ’ করা হয়েছে জানিয়ে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাহবুব হাসান বলেন, তদন্ত করে বিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলার চাম্পাফুল এপিসি স্কুল কেন্দ্রে ২০১৮ সালের প্রশ্নপত্রে ৪৮ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় কেন্দ্র সচিব সুখলাল বাইনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় তিন ঘণ্টা পর নতুন প্রশ্নপত্রে তাদের ফের পরীক্ষা নেওয়া হয়। কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহীন জানান, ২০১৯ সালের প্রশ্নপত্র বণ্টনের প্রায় তিন ঘণ্টা পর বিষয়টি সবার নজরে আসে। যশোর শিক্ষা বোর্ডের অনুমতি নিয়ে পরে তাদের নতুন বছরের প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এ ঘটনার জন্য সরাসরি দায়ী কেন্দ্র সচিব সুখলাল বাইনকে তৎক্ষণিক বরখাস্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নতুন কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সহকারী কেন্দ্র সচিব আরিফুল ইসলামকে। প্রশ্নপত্র ছাত্রছাত্রীদের হাতে তুলে দেওয়ার কাজে জড়িত আরও ১৫ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

শ্রীবরদী (শেরপুর) : শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষায় ২০১৮ সালের প্রশ্নপত্র দেওয়ায় হয়রানির শিকার হয়েছে পরীক্ষার্থীরা। উপজেলার শ্রীবরদী এমএনবিপি সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের কয়েকটি কক্ষে পরীক্ষার্থীদের মাঝে ২০১৮ সালের প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়। উপজেলার বানিবাইদ উচ্চবিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীরা জানায়, পরীক্ষার প্রায় এক ঘণ্টা পর তারা দেখতে পায় তাদের প্রশ্নপত্র ২০১৮ সালের।

শ্রীবরদী এমএনবিপি সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রের হল সুপার মনিরুজ্জামান জানান, বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষার ২০০ প্রশ্নপত্রের একটি প্যাকেটের ওপরে লেখা ছিল ২০১৯ সালের প্রশ্নপত্র। কিন্তু ভেতরে কিছু প্রশ্নপত্র ছিল ২০১৮ সালের। এ সময় ৭৪ জন শিক্ষার্থীর কাছে এসব প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছিল। একই পরিস্থিতির শিকার হয় উপজেলার টেংগড়পাড়া উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রের কিছু পরীক্ষার্থী। ওই কেন্দ্রে অন্তত ৩০ শিক্ষার্থীর হাতে দেওয়া হয়েছিল ২০১৮ সালের প্রশ্নপত্র। এ ব্যাপারে কেন্দ্র সচিব আবুল খায়ের বলেন, হয়তো ভুলবশত এসব প্রশ্নপত্র ২০১৯ সালের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্যাকেটে ভরা হয়েছিল। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেঁজুতি ধর বলেন, ওইসব প্রশ্নপত্র নিয়ে ফটোকপি করে আবার পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।

জামালপুর : জামালপুর সদর উপজেলার তিনটি পরীক্ষা কেন্দ্রে গত বছরের প্রশ্ন দিয়ে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে পরীক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছে। জানা গেছে, জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া এলাকার বাংলাদেশ উচ্চবিদ্যালয়ের ১৫৯ জন ও তুলসীপুর উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের ৪৩ জন পরীক্ষার্থীকে গত বছরের প্রশ্ন দেওয়া হয়। তবে তুলসীপুর উচ্চবিদ্যালয়ে গত বছরের প্রশ্নেই পরীক্ষা নেওয়া হয়। সদর উপজেলার হাজিপুর উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের প্রশ্ন দেরিতে দেওয়া হয়। এছাড়াও ইসলামপুর উপজেলার নেকজাহান সরকারি উচ্চবিদ্যালয়েও কয়েকজন পরীক্ষার্থীকে গত বছরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ উচ্চবিদ্যালয় কেন্দুয়া কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেন, কন্ট্রোল রুম থেকে প্রশ্নপত্র ভালোভাবে না দেখে পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রতিটি কক্ষে তা সরবরাহ করায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।

ঝালকাঠি : এক শিক্ষিকার সহায়তায় প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে অন্য বিদ্যালয়ের প্রবেশপত্র পেয়েও ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার প্রতাপ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি। ওই চার শিক্ষার্থীর কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ওই শিক্ষিকা। এরসঙ্গে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের একটি সিন্ডিকেটের যোগসাজশ ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।

প্রতারিত হওয়া পরীক্ষার্থী জামাল, নাইম হোসেন, শাওন খান, পারভেজ এবং তাদের অভিভাবকরা জানান, প্রতাপ টেস্ট পরীক্ষায় ভালো করতে পারেনি ওই চার পরীক্ষার্থী। পরে কাঠিপাড়া আমিরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা আইরিন পারভীন জনপ্রতি ১০ হাজার টাকার চুক্তিতে এই পরীক্ষার্থীদের প্রেমহার মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বরিশাল বোর্ড থেকে প্রবেশপত্র করে দেন। এ বিষয়ে প্রতাপ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, আমি এ খবর পেয়ে বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসনকে অবহিত করি। টের পেয়ে শিক্ষিকা আইরিন পারভীন চার পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে প্রবেশপত্রে ত্রুটির কথা বলে তা ফিরিয়ে নেন। তিনি আরো জানান, শিক্ষিকা আইরিনের ভাই প্রফেসর মো. দেলোয়ার হোসেন বরিশাল বোর্ডের সাবেক বোর্ড নিয়ন্ত্রক হওয়ায় তিনি একটি সিন্ডিকেটের সহায়তায় এই প্রবেশপত্র বের করতে সক্ষম হন। এ প্রসঙ্গে শিক্ষিকা আইরিন পারভিন বলেন, একটি প্রতারক চক্র আমার বিরুদ্ধে প্রেমহার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্র সচিবের কাছে অভিযোগ করে আমাকে ফাঁসিয়েছে। আমি ওদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বোর্ডে টাকার বিনিময়ে প্রবেশপত্র ইস্যু করিয়ে ছিলাম। কেন্দ্র সচিবের কাছে আমার বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ না করলে তারা সহজেই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারত।

পরীক্ষা শুরুর ৩৮ মিনিটে ফেসবুকে বাংলা প্রশ্ন!

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিনে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ না পাওয়া গেলেও পরীক্ষা চলাকালেই পরীক্ষাটির বহু নির্বাচনী প্রশ্ন এবং সৃজনশীল প্রশ্ন ফেসবুকে পাওয়া গেছে। পরীক্ষা শেষে আসল প্রশ্নের সঙ্গে বহু নির্বাচনী প্রশ্নের মিল না পাওয়া গেলেও সৃজনশীল প্রশ্নের হুবহু মিল পাওয়া গেছে।

ফেসবুকের ‘Ssc all board question out 2019-√100%’ নামের একটি পেজে গতকাল সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে বহু নির্বাচনী প্রশ্ন পোস্ট করা হয়। এ পোস্টের প্রশ্নগুলো একটু ঝাপসা থাকায় ইনবক্সে পরিষ্কার ছবি এবং বহু নির্বচনীর সমাধান চেয়ে কমেন্ট করছেন পরীক্ষার্থীর অভিভাবকেরা। অন্যদিকে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে পরীক্ষাটির সৃজনশীল প্রশ্নের ৩নং সেটের প্রশ্ন পোস্ট করা হয়। বহু নির্বাচনী প্রশ্নের সঙ্গে অসল প্রশ্নের মিল পাওয়া না গেলেও সৃজনশীল প্রশ্নের হুবহু মিল পাওয়া গেছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অর্থাৎ সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে পরীক্ষার্থীকে কেন্দ্রে প্রবেশ করার জন্য কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। এছাড়া কেন্দ্র সচিব এবং পরীক্ষায় ডিউটির দায়িত্বে থাকা শিক্ষকরা পরীক্ষার কেন্দ্রেই অবস্থান করবেন। জরুরি যোগাযোগের জন্য শুধু কেন্দ্র সচিব একটি মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন, তা-ও মোবাইলটিতে ক্যামেরা থাকা যাবে না। এছাড়া শিক্ষার্থী ও ডিউটি শিক্ষকরা কেন্দ্রে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না।

এমন সব কড়া নির্দেশনার পরও পরীক্ষা চলাকালে কীভাবে প্রশ্নপত্র ফেসবুকে আসল তা জানতে চাইলে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয় সাব কমিটি ও চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস অথবা কোনো ধরনের প্রশ্ন ফেসবুকে পাওয়া যাচ্ছে—এমন খবর আমাদের কাছে নেই।

এসএসসিতে অনুপস্থিত ১০৩৮৭, বহিষ্কার ২৪

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথমদিনেই ১০ হাজার ৩৮৭ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে আটটি সাধারণ বোর্ডে ৪ হাজার ৯৭৮ এবং মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৫ হাজার ৪০৯। এছাড়া বহিষ্কার করা হয়েছে ২৪ পরীক্ষার্থীকে।

শনিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষায় এসব পরীক্ষার্থী অংশ নেয়নি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

পিডিএসও/হেলাল

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
হযবরল,এসএসসি,অনিয়ম
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close