হাসানুজ্জামান তুহিন

  ০৭ আগস্ট, ২০১৭

বিশ্বসাহিত্যে গীতাঞ্জলির জয়

১৯১৩ সালের ১৩ নভেম্বর বিশ্ব সাহিত্যাঙ্গনে নোবেলপ্রাপ্তির মাধ্যমে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থ পরিপূর্ণভাবে জায়গা করে দেয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বাংলা সাহিত্যকে। সে সময়ে বিশ্বে কবি রবীন্দ্রনাথ সাড়া ফেলে দেন গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদের মধ্য দিয়ে। শতবর্ষ পূর্বে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি একের পর এক ভাষান্তরিত হতে থাকে বিশ্বের নানা ভাষায়। ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়ার দেশে দেশে পৃথিবীর সব প্রধান ভাষায় অনুবাদ করা হয় গীতাঞ্জলি। ১৫৭টি গান ও কবিতা নিয়ে ১৯১০-এর সেপ্টেম্বরে প্রথম বাংলায় প্রকাশিত হয় গীতাঞ্জলি। সেই গীতাঞ্জলি নিয়ে সারা ভারতে কবি, সাহিত্যিক, সমালোচকদের মধ্যে সাড়া পড়ে যায়। এমনকি ভারতবর্ষে অবস্থানরত বিদেশি কবি এবং সমালোচকদের বিশেষ দৃষ্টি আকৃষ্ট হয় গীতাঞ্জলির প্রতি। রসগ্রাহী মূল্যায়নও করেন তারা রবীন্দ্র কাব্য প্রতিভার।

এ সময়ে কবি ইয়েটসসহ রয়েল আর্ট কলেজের অধ্যক্ষ শিল্পী রোটেনস্টাইন ও অনেকে কবির ভক্ত হয়ে যান এবং সেইসঙ্গে কবিকে তারা প্রবলভাবে তার কাব্য সাহিত্য ইংরেজিতে অনুবাদের বিশেষ অনুপ্রেরণা জোগান। কবি যখন অনুবাদ শুরু করেন তখন ইয়েটস তার পাণ্ডুলিপিগুলো নিয়ে এতই আবেগপ্রবণ হয়েছিলেন যে, তিনি বলেন, ‘গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদের পাণ্ডুলিপি সঙ্গে নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছি দিনের পর দিন; রেলগাড়িতে বসে পড়েছি, বাসে বসে পড়েছি, খাবারের দোকানে বসে পড়েছি। পড়তে গিয়ে মাঝে মাঝেই খাতা বন্ধ করে ফেলতে হয়েছে, যদি কোনো অচেনা লোক দেখে ফেলে আমি কাঁদছি?’ এমনই ভক্তদের সহযোগিতা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয় ‘গীতাঞ্জলি’।

ইংরেজিতে অনুবাদ করা যে গীতাঞ্জলি আর বাংলা গীতাঞ্জলির অনুবাদ হুবহু এক নয়। ১৯১০ সালে প্রকাশিত হয় যে বাংলা গীতাঞ্জলি তাতে ছিল মোট ১৫৭টি গান ও কবিতা। বাংলা গীতাঞ্জলি থেকে ৫৩, অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ থেকে ১৬, খেয়া থেকে ১১, শিশু থেকে ৩, চৈতালী কল্পনা-উৎস-স্মরণ থেকে ১টি করে এবং অচলায়তন নাটকের ১টি গান নিয়ে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ নিজেই। যা ১৯১২ সালে বাংলা শিরোনামেই ইংরেজিতে নাম রাখা হয় ‘Gitanjali’। এতে পদ সংখ্যা ছিল ১০৩।

শিল্পী রোটেনস্টাইন ইংরেজিতে অনুবাদকৃত গীতাঞ্জলি পাশ্চাত্য পৃথিবীতে প্রথম প্রচারের উদ্যোগ নেন। শিল্পী রোটেনস্টাইনের উদ্যোগেই ১৯১২ সালের ৩০ জুন কবি ইয়েটস, মার্কিন কবি এজরা পাউন্ড, রেভারেন্ড দীনবন্ধু অ্যান্ডরুজ, আর্থার ফক্স-স্ট্র্যাংওয়েজ বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিকের উপস্থিতিতে তার নিজ বাড়িতে গীতাঞ্জলি পাঠের ব্যবস্থা করেন। যেখানে উপস্থিত ছিলেন ওই সব বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ। রোটেনস্টাইনের বাড়িতে ইংরেজি গীতাঞ্জলির কবিতা শুনে মুগ্ধ হন দিনবন্ধু অ্যান্ডরুজ। যিনি অধ্যাপনা ছেড়ে চলে আসেন শান্তিনিকেতনে। আর ফিরে যাননি। যিনি ছিলেন, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ।

পরবর্তীতে গীতাঞ্জলি প্রকাশের জন্য তাদের অহোরাত্র পরিশ্রমে Song Offerings নামে, ড.ই. Yeats-এর ভূমিকা-সংবলিত ওই গ্রন্থটি প্রকাশক, লন্ডনভিত্তিক ইন্ডিয়া সোসাইটি, ১৯১২ সালের নভেম্বর মাসের গোড়ার দিকে ইংল্যান্ডে প্রকাশিত হয়। বিশ শতকের ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস (তিনি সাহিত্যে নোবেল পান ১৯২৩) জন্মসূত্রে আইরিশ, যিনি ছিলেন, ইংরেজি গীতাঞ্জলির সম্পাদক ও ভূমিকার লেখক। নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তির আগে ইংরেজিতে অনুবাদকৃত গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি সে সময়ে সারা পৃথিবীতে নামকরা ১৯টি সংবাদপত্র ও পত্রিকায় ছাপা হয়। টাইমস পত্রিকার সাপ্তাহিক সাহিত্য ক্রোড়পত্রে এর প্রথম সমালোচনা প্রকাশিত হয়। তরুণ কবি এজরা পাউন্ড পোয়েট্রি পত্রিকায় ইংরেজি গীতাঞ্জলির সমালোচনায় লেখেন-‘রবীন্দ্রনাথের নিজ হাতে বাংলা থেকে ইংরেজিতে তার অনূদিত কবিতা কেবল ইংরেজি কবিতার ইতিহাসেই নয়, বিশ্ব কবিতার অঙ্গনেও একটা নতুন মাত্রা এনেছে। অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সঙ্গেই আমি বলছি, লন্ডন সফরের প্রাক্কালেই বিশ্ব খেতাব তার দুয়ারে কড়া নাড়ছে।’

ইংল্যান্ডের বিখ্যাত Nation পত্রিকাতে অনেক সমালোচনা ও অভিনন্দন তুঙ্গস্পর্শ করল। ইংরেজি গীতাঞ্জলি প্রকাশের আগে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বের অন্যান্য কবিদের চেয়ে বেশ খানিকটা অপরিচিত ছিলেন। ওই বছর নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির জন্য যারা প্রার্থী ছিলেন তারা অনেকেই ছিলেন বিশ্বব্যাপী পরিচিত। যার অনেকখানি ঘাটতি ছিল রবীন্দ্রনাথের বেলায়। ইংরেজি গীতাঞ্জলি প্রকাশের পর কবিতা সম্পর্কে ইউরোপের সাহিত্যাঙ্গনে এ রকম অভিমত পাওয়া যায় অনেক বিখ্যাত কবির মুখে। যা হাইডেনস্টামের [Verner Von Heidenstam] মত অনুযায়ী, ‘গত ২০ বছরে কিংবা তারও বেশি সময়ের ভেতরে এ রকম অথবা এর সমতুল্য কোনো গীতিকবিতা আমি পড়েছি বলে মনে করতে পারি না।’ আরেক বিখ্যাত ব্যক্তি- হ্যালস্ট্রম [Per Hallstrom] বলেন, ‘ইউরোপিয়ান কবিতার মধ্যেও বর্তমানে এ রকম আবেদন নেই।’ ১৯১২ সালে এজরা পাউন্ড ছিলেন, কবি ইয়েটসের সচিব আশ্চর্যভাষী মার্কিন কবি। স্বেচ্ছায় যিনি স্বদেশ ত্যাগ করে আর কখনো ফেরেননি স্বদেশে। ইংরেজি গীতাঞ্জলি পড়ে ভক্ত হয়ে পড়েন রবীন্দ্রনাথের। আমেরিকার ‘পোয়েট্রি’ পত্রিকার সম্পাদিকা হ্যারিয়েট মনরোকে লেখেন-‘আমি এক সুমহৎ বাঙালি কবির কবিতা পাঠাচ্ছি। চমৎকার ইংরেজি যা, ছন্দের দোলার ওপর কী আধিপত্য! কবিতাগুলো এই শীতে রোমাঞ্চ তৈরি করবে।’

এজরা পাউন্ড ‘টেগোর’স পোয়েমস’ নামে একটি উচ্ছ্বাসপূর্ণ প্রবন্ধ লেখেন। সেই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের ৬টি গীতাঞ্জলির কবিতা পাঠান। সেগুলো মুদ্রিত হয়- ১৯১২ সালের ডিসেম্বরের সংখ্যায়। কবিতাগুলো- Thou hast made me known (কত অজানারে জানাইলে তুমি), No more noisy, Loud words (কোলাহল তো বারণ হল), On the day when the Lotus bloomed (যেদিন ফুটল কমল), By all means they try to (সংসারেতে আর যাহারা), was not aware of the(জীবনের সিংহদ্বারে পশিনু যে ক্ষণে), Thou art the sky and (একাধারে তুমিই আকাশ, তুমি নীড়)। যুবক এজরা পাউন্ড ঘোষণা করেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাকবি। রবীন্দ্রনাথের কাব্য নিয়ে লেখা এজরা পাউন্ডের দুটি লেখা। যা ঐতিহাসিক এবং নিজ মূল্যেই মূল্যবান। ৭ জুলাই ১৯১২তে ইংরেজি সাহিত্যিক, শিল্পী রোটেনস্টাইন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন টমাস স্টার্জ মূরের। টমাস স্টার্জ মূর পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথের রচনা ও ব্যক্তিত্বে বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। তিনি তাকে যিশু খ্রিস্টের সঙ্গে তুলনা করেছেন। সবচাইতে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, টমাস স্টার্জ মূর রবীন্দ্রনাথের প্রতি এতটাই প্রভাবিত হয়েছিলেন যে, তিনি সম্পূর্ণ এককভাবে নোবেল কমিটিতে রবীন্দ্রনাথের নাম প্রস্তাব করেন। সে সময়ে যুক্তরাজ্যের ‘রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচারের’ পক্ষ থেকে ৯৭ জন সদস্যের স্বাক্ষরিত প্রস্তাবনায় টমাস হার্ডির নাম নোবেল পুরস্কারের জন্য প্রস্তাব করা হয়। তখন স্টার্জ মূর একাই রবীন্দ্রনাথের নামের প্রস্তাব পাঠান। স্টার্জ মূরের দুঃসাহসিক প্রস্তাবটি ছিল এ রকম—

সচিব মহাশয়,

সুইডিশ আকাডেমির নোবেল কমিটি, স্টকহোম

মহাশয়,

‘যুক্তরাজ্যের রাজকীয় সাহিত্য সমিতির সদস্য হিসেবে আমি প্রস্তাব করছি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হোক। এই প্রস্তাব করতে পেরে আমি নিজে সম্মানিত বোধ করছি; আমার মতে, তিনি এই পুরস্কার পাবার উপযুক্ত।’ -টি.স্টার্জ মূর।

অতি সংক্ষিপ্ত প্রস্তাবটিতে কবির রচনা বা ব্যক্তিত্ব বিষয়ে একটি শব্দও ছিল না। প্রস্তাবটির অভিনবত্ব নোবেল কমিটির সদস্যদের চমৎকৃত করে।

ফরাসি সাহিত্যিক আঁদ্রে জীদের (যিনি সাহিত্যে নোবেল পান ১৯৪৭ সালে) তরুণ বন্ধু সাঁ জঁ প্যর্স ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে তাকে ইংরেজি গীতাঞ্জলির একটি কপি পাঠান। জীদ ফরাসি সাহিত্য সাম্রাজ্যে ছিলেন সম্রাটের ন্যায়। জীদ তার ফরাসি ভাষায় রবীন্দ্রনাথের নোবেল প্রাপ্তির আগেই অনুবাদ করেন। কিন্তু অনুবাদ স্বত্ব সংকটে শেষ পর্যন্ত ফরাসি গীতাঞ্জলি প্রকাশিত হয় ২৬ নম্বেবর ১৯১৩ সালে। তিনি ভূমিকায় লেখেন, গীতাঞ্জলিতে যে গুণটি আমাকে সবচেয়ে বেশি আর্কষণ করে তা হলো ওই কবিতাগুলো হিন্দু পুরাণের দ্বারা ভারাক্রান্ত নয়...এ কবিতা পড়তে কোনো প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। সে সময় গীতাঞ্জলি পড়ে ফরাসি সাহিত্যিকদের মধ্যে রোমা রোলাঁ ও ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়।

ইংরেজি গীতাঞ্জলি পাশ্চাত্যে অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি করে। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার আগেই লন্ডনের ম্যাকমিলান কোম্পানিকে গীতাঞ্জলির ১২ বার পুনঃমুদ্রণ করতে হয়।

রবীন্দ্র্রনাথ গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ শুরু করেছিলেন জলের ওপর নৌকায়। শেষও করেছিলেন ঊর্মিমুখর জলরাশিতে। শুরু করেছিলেন পদ্মায়, শেষ করেছিলেন প্রশান্ত মহাসমুদ্রে। শুরু করেছিলেন শিলাইদহের বুঁনোপাড়ার হানিফের ঘাটে ‘পদ্মাবোটে’র ওপর; আর কলমের শেষ টান দিয়েছিলেন প্রশান্ত মহাসমুদ্রে ‘City of Glasgow নামের জাহাজের নির্জন কেবিনে। সেই অনুবাদ প্রকাশিত হলো ইংল্যান্ডে।

১৯১৩ সালের ১৩ নভেম্বর নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেদিন ছিল বৃহস্পতিবার। পুরস্কার ঘোষণার সময় রবীন্দ্রনাথ ছিলেন শান্তিনিকেতনে। সুইডিশ আকাডেমির কাছে ঠিকানা না থাকায় তার ইংরেজি বইয়ের প্রকাশক ম্যাকমিলানের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয় জোঁড়াসাকোর ঠিকানা। এশিয়ায় তিনিই প্রথম কবি যিনি প্রতীচ্যের কাছে অভিনন্দিত হলেন ১৪ নভেম্বর, তাকে তারযোগে জানানো হলো- Swedish academy awarded you Nobel prize literature please wire acceptation- Swedish minister. calcutta/15 No. 13/GPO মুদ্রাঙ্কিত টেলিগ্রামটি পেয়ে জামাতা নগেন্দ্রনাথ ১৬ ঘড়া. কলকাতা থেকে সকাল ৭-১০ এ, শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথকে টেলিগ্রামে জানান : Following cable received midnight Swedish academy awarded you noble prize literature please wire acceptation Swedish academy- Nagen.

সুইডিশ আকাডেমির আমন্ত্রণের প্রত্যুত্তরে রবীন্দ্রনাথ টেলিগ্রাম পাঠালেন। লিখলেন- to convey to the Swedish academy my grateful appreciation of the breadth of understanding which has brought the distant near, and has made a stranger a brother.

নোবেল পুরস্কারের আর্থিক মূল্যমান প্রায় ৮ হাজার পাউন্ড। যা ১ লাখ ১৬ হাজার ২৬৯/- তৎকালীন ভারতীয় টাকার সমান। রবীন্দ্রনাথ ওই টাকার ৪৮ হাজার টাকা নিজ প্রতিষ্ঠিত পতিসর কৃষি ব্যাংকে এবং ২৭ হাজার টাকা কালীগ্রাম কৃষি ব্যাংকে জমা রাখেন। বাদবাকি অর্থ তিনি শান্তিনিকেতন উন্নয়নে ব্যবহার করেন।

গীতাঞ্জলি রবীন্দ্রজীবন এবং বিশ্বসাহিত্যে এক অমর গ্রন্থ। যেখানে বিশ্বের চিরন্তন হৃদয় প্রকাশিত হয়েছে। ইংরেজি গীতাঞ্জলির মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বসভায় স্বীকৃতি পেয়েছেন; তেমনই বিশ্বের বিদগ্ধজনেরা রবীন্দ্র সাহিত্য সম্পর্কে উৎসাহী হয়েছেন। সর্বোপরি গীতাঞ্জলিকে কেন্দ্র করে রবীন্দ্র সাহিত্য হয়ে উঠেছে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মেলবন্ধন। মিলনের এই প্রবাহে এখনও ছেদ পড়েনি।

[email protected] তথ্যসূত্র : রবীন্দ্রনাথ নোবেলপ্রাপ্তির শতবর্ষ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়

পিডিএসও/হেলাল

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,স্মরণ,গীতাঞ্জলি
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist