সিআইইউতে আউটকাম বেসড এডুকেশনবিষয়ক কর্মশালা
সময়ের সঙ্গে বাড়ছে যুগোপযোগী শিক্ষার গুরুত্ব। আর তাই বিদ্যমান কোর্স-কারিকুলামও হতে হবে যুগোপযোগী। বিশ্বের প্রায় সব বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখন চালু হয়েছে আউটকাম বেসড এডুকেশন। চিটাগং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিও (সিআইইউ) এই ধারা থেকে পিছিয়ে নেই।
এরই ধারাবাহিকতায় সিআইইউর স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ‘ফার্স্ট ওয়ার্কশপ অন আউটকাম বেসড এডুকেশন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন, শিক্ষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) কমপিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. আসাদুজ্জামান আউটকাম বেসড এডুকেশনের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।
তিনি ওয়াশিংটন অ্যাকর্ডের আলোকে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার অ্যাক্রেডিটেশনের প্রয়োজনীয়তা ও বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার চিত্র উপস্থাপন করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিআইইউর উপাচার্য ড. মাহফুজুল হক চৌধুরী এই ধরনের আয়োজন আগামীতে গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেন। তিনি শিক্ষার উন্নয়নবিষয়ক যে কোনো ধরনের অনুষ্ঠানে তার সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে উল্লেখ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে সিআইউর স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন ড. মো. রেজাউল হক খান আউটকাম বেসড এডুকেশনের প্রেক্ষাপট, বর্তমান অবস্থা ও গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।
সিআইইউর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ ইকবাল, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান আতিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আনজুমান বানু লিমা প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা জানান, আউটকাম বেইসড ক্যারিকুলাম একটি রীতিবদ্ধ ধারা। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য গুণগত পাঠদান, নিত্যনতুন জ্ঞান সৃষ্টি, ব্যবহারিক দক্ষতা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা, বিচক্ষণতা ইত্যাদি নিশ্চিত করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
"