চট্টগ্রামের সৌদি প্রবাসী বাবুল মিয়া তার সাইমন উদ্দিনের মাধ্যমে দেশে ২৩ ভরি স্বর্ণ দেশে পরিবারের কাছে পাঠান। কিন্তু এত পরিমাণে স্বর্ণের লোভ সামলাতে না পেরে দেশে এসেই বন্ধু বাবুল মিয়ার সাথে সব যোগাযোগ ছিন্ন করে আত্মসাতের চেষ্টা করেন সাইমন।

বাবুল মিয়ার ভাই আব্দুল খালেক জানান, সাইমনের কাছে জানতে চাইলে স্বর্ণালংকারের কথা সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন। সাইমনের আত্মসাতের উদ্দেশ্যে ধরতে পেরে প্রবাসীর ছোটভাই আব্দুল খালেক গত ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ডায়েরির সূত্র ধরে শুক্রবার রাতে সাইমন উদ্দিনকে আটক ও পরবর্তীতে ২৩ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার করে পুলিশ।

সীতাকুণ্ড থানার অফিসার ইনচার্জ মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘বিমানবন্দর থানায় দায়ের করা সাধারণ ডায়রির ভিত্তিতে এসপি স্যারের মৌখিক নির্দেশনায় অভিযানে সাইমন উদ্দিনের কাছ থেকে ২৩ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। স্বর্ণালংকার উদ্ধারের পর বাদিপক্ষ সাইমুন উদ্দিনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করতে রাজি না হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। উদ্ধার হওয়া স্বর্ণালংকার বাবুল মিয়ার ভাই আব্দুল খালেককে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।