এম আবদুল্লাহ আল মামুন খান

  ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মতামত

প্রধানমন্ত্রীর পথনকশায় বিশ্বমানের ‘স্মার্ট পুলিশ’

স্মার্ট বাংলাদেশের বাস্তবতায় ‘স্মার্ট পুলিশ’। এমন স্বপ্নের গোড়াপত্তন করেছেন স্বপ্নময়ী মহীয়সী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দূরদর্শিতায় অতুলনীয় পাঁচবারের সরকারপ্রধানের হাত ধরেই সময়ের প্রয়োজনে আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ। বদলে যাওয়া অপরাধের ধরনের সঙ্গে মাঠপর্যায়েও পুলিশের হাতে পৌঁছে যাচ্ছে প্রযুক্তির সর্বাধুনিক সেবা। অপরাধ তদন্ত থেকে শুরু করে অপরাধী শনাক্ত, দ্রুত গ্রেপ্তার ও দুর্ঘটনায় জরুরি সেবা দেওয়াসহ সব ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও সরঞ্জামের ব্যবহার বেড়েছে পুলিশে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রেখে সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দমনে শান্তি শপথে আলোকোজ্জ্বল এক স্বপ্নের সরণিতে সম্ভাবনা ও সক্ষমতার প্রোজ্জ্বল প্রতীক ২৫ মার্চ কালো রাতের প্রথম প্রহরে গভীর দেশপ্রেমের স্বাতন্ত্র্যিকতার চিহ্ন এঁকে পাকিদের হটাতে ‘থ্রি-নট-থ্রি’ রাইফেল হাতে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে পুলিশ।

বক্রকথন, সংকীর্ণতা বা শ্লেষ পেরিয়ে নিজেদের সোঁদা-মাটি ঘ্রাণে ধন্য সেই পুরুষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত ‘জনগণের পুলিশ’ হিসেবে রূপান্তরের স্বপ্নযাত্রায় দেদীপ্যমান করেছেন। শত সাফল্যের পথ পেরিয়ে নিজের আলোকদীপ্ত পথনকশায় একটি আধুনিক, পেশাদার ও চৌকস বাহিনী গড়তে বঙ্গবন্ধুর সুকন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বমানের স্মার্ট পুলিশের রূপকল্পে একটি সার্থক স্বপ্নের বাস্তবায়ন করেছেন। বিশ্বের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রধানমন্ত্রী গভীর দরদ ও অনুভূতিশীল হৃদয়ে উষ্ণ স্পর্শে দেশবাসীর মরমে পৌঁছে দিয়েছেন জনবান্ধব ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন এক সমৃদ্ধ বাহিনীর মর্যাদাপূর্ণ এক লক্ষ্যের পানে এগিয়ে যাওয়ার সুতীব্র আকাঙ্ক্ষার ব্যাপৃত পথচলার বার্তা। সততা, নিষ্ঠা ও মানবিকতার সঙ্গে দায়িত্বপালনে উজ্জীবিত করেছেন প্রতিনিয়ত। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) চৌধুরী আবদুুল্লাহ আল-মামুনও স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘পুলিশের প্রথম ও প্রধান কাজ হলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষা তথা জনগণের সেবক হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করা। আমরা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি।’

বৈশ্বিক সমস্যা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ ও নির্মূলে দেশের পুলিশ বাহিনী বীরত্বের সঙ্গে কাজ করছে। ফলত বাবা বাঙালি জাতির চির আরাধ্য পুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর প্রতি নিজের অকৃত্রিম ভালোবাসার নানা উদাহরণও তৈরি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মূলত বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই এমন গুণাবলি পেয়েছেন তিনি। পুলিশ পরিবারেরও পরম আপন সরকারপ্রধান। ‘মানবতার জননী’ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি স্বাধীনতা রক্ষা এবং গণতন্ত্র সমুন্নত রাখতে সব সময়ই পুলিশ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী চিন্তা-ভাবনা, কার্যকর উদ্যোগ, অভিভাবকত্ব এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে পুলিশ। এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা প্রতিপালনে প্রযুক্তিনির্ভর ও জ্ঞানভিত্তিক পুলিশিব্যবস্থা গড়ে তোলার টার্গেটে অবিচল থেকেছেন দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সময় দক্ষতার সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সামলানো বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান। মানুষের দোরগোড়ায় নিষ্কলুষ পুলিশি সেবা পৌঁছে দিতে একাকার করেছেন নিজেকে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনের পাশাপাশি সার্বিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রেখে দায়িত্বশীল ভূমিকার পরিচয় দিয়েছেন। বুকের উত্তাপে পুলিশকে আগলে রেখে তিনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু আহ্বান করেছিলেন, বাংলাদেশের পুলিশকে জনগণের পুলিশ হওয়ার জন্য। আজ পুলিশ সেই জায়গায় এসেছে। জনগণের আস্থার জায়গা, বিশ্বাসের জায়গাটাতে পুলিশ এসেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পুলিশ আজ জনগণের বন্ধু হিসেবে গড়ে উঠেছে।’ সরকারের সফল এই মন্ত্রী একাধিকবার বলেছেন, ‘২০১৪-১৫ সালে আগুনসন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষকে হত্যা করার দৃশ্য আপনারা দেখেছেন। জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার দৃশ্য দেখেছেন। তখন কাজ করতে গিয়ে অনেক পুলিশ সদস্য শাহাদাতবরণ করেছেন। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রত্যেকটা আন্দোলনে ও সংকটে পুলিশ অত্যন্ত দক্ষতা ও বীরত্বের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এ কারণেই আজ বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।’

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনও স্মার্ট ও আত্মমর্যাদাশীল পুলিশ বাহিনী গড়তে অবিরাম সংগ্রাম ও সংকল্পের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নপূরণের দৃঢ় অঙ্গীকার করেছেন প্রতিনিয়ত। বারবার তার কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে- ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট পুলিশ গড়ে তোলার কাজ চলছে। দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন পুলিশ সদস্যরা। বাংলাদেশ পুলিশকে একটি বিশ্বমানের আইনি সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।’ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, মাদক নির্মূল, অপেশাদার আচরণ বন্ধ করা ও পুলিশের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতে পুলিশের সব কর্মকর্তা ও সদস্যদের কঠোর নির্দেশনা প্রদান করেছেন পুলিশপ্রধান। আইজিপির নানামুখী পদক্ষেপে প্রকৃত অর্থেই খোলনলচে পাল্টে পুলিশ আক্ষরিক অর্থেই গড়ে উঠছে কার্যকর স্মার্ট। এজন্যই এবারের পুলিশ সপ্তাহের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে- ‘স্মার্ট পুলিশ স্মার্ট দেশ, শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’।

পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, জনগণকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে অনলাইন এবং ডিজিটাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সেবা দেওয়ায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ পুরস্কার ২০২৩-এ ভূষিত হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। মাস কয়েক আগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর আগে অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সেবা জাতিসংঘের অধীনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত ‘ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি (ডব্লিউএসআইএস) পুরস্কার ২০১৮’-এ ভূষিত হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।

পুলিশের বিশেষায়িত এলিট ফোর্স র‌্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জঙ্গিবাদ, চরমপন্থি, জলদস্যু, সন্ত্রাস দমন, মাদক, অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, কিশোর গ্যাং নির্মূল, সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের আসামি গ্রেপ্তারসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গত বছরের ১৯ মার্চ র‌্যাবের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিভাবকত্বে র‌্যাব ফোর্সেস অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন অনেক বেশি স্মার্ট, সুসংগঠিত, আত্মপ্রত্যয়ী, নির্লোভ ও অপরাধ দমনের মূল চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেন ত্রিমাত্রিক এই বাহিনীর মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন। ‘বাংলাদেশ আমার অহংকার’ এই মূলমন্ত্রকে বুকে লালন করে আগামীতে আরো উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সুচারুরূপে পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার কথা তিনি যেমনি জানিয়েছেন, তেমনি উচ্চারণ করেন প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে রূপান্তরের অংশ হিসেবে র‌্যাব ফোর্সেস একটি স্মার্ট বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশে দৃঢ়প্রত্যয়ের কথাও।

অবারিত আনন্দের ফল্গুধারায় গত ১ ফেব্রুয়ারি ৪৯টি বসন্ত পূর্ণ করেছে বাংলাদেশ পুলিশের সর্ববৃহৎ ইউনিট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। সেদিন রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে সুধী সমাবেশ ও আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্যে অনুষ্ঠানের সভাপতি ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ৫০টি থানা ও ৩৪ হাজার পুলিশ সদস্যের বিশাল ডিএমপিকে নগরবাসীর আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করেন। প্রতিনিয়ত অপরাধের ধরন পরিবর্তন হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ডিএমপি অতি দক্ষতার সঙ্গে এসব অপরাধকে মোকাবিলা করেছে। অপরাধ দমনে ক্রাইম বিভাগের পাশাপাশি ডিবি পুলিশও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম বিভাগ জঙ্গিবাদকে সফলতার সঙ্গে দমন করেছে। জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। এ ছাড়া গুজব ও সাইবার ক্রাইমের মতো অপরাধ ডিএমপি সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করে যাচ্ছে। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে ডিএমপি ওয়ান স্টপ সাইবার সেন্টার চালু করতে যাচ্ছে।’ সবার সহযোগিতায় স্মার্ট ডিএমপি গড়তে নিজের লক্ষ্যের কথা জানিয়ে হাবিবুর রহমান আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত “রূপকল্প ২০৪১” বাস্তবায়নে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নপূরণে কাজ করে যাচ্ছে ডিএমপি। আগামীতে “স্মার্ট ডিএমপি” গঠনে আমরা বদ্ধপরিকর।’

বাংলাদেশ পুলিশকে আধুনিক ও জনবান্ধব করে গড়ে তুলতে সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই), ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌপুলিশ, স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের মতো বিশেষায়িত ইউনিট গঠন করেছে সরকার। পার্বত্য জেলাগুলোয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তিনটি আর্মড পুলিশ মাউন্টেন ব্যাটালিয়ন গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে এরই মধ্যে পুলিশে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) ও কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) গঠন করা হয়েছে। পুলিশে ডিএনএ ল্যাব, আধুনিক ফরেনসিক ল্যাব, অটোমেটেড ফিঙ্গার প্রিন্ট আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম এবং আধুনিক রাসায়নিক পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে প্রতিটি বিভাগীয় সদর দপ্তরে এ ধরনের ল্যাব স্থাপন করা হবে। সাইবার অপরাধ মোকাবিলায় সিআইডিতে একটি সাইবার পুলিশ সেন্টার স্থাপন করেছে সরকার। এ ছাড়া ডিএমপির সিটিটিসিসহ পুলিশের অন্যান্য ইউনিটও সাইবার অপরাধ দমনে কাজ করছে। অচিরেই বাংলাদেশ পুলিশে একটি পূর্ণাঙ্গ সাইবার পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা হবে। জেলাপর্যায়েও এই ইউনিটের শাখা রাখা হবে- গত বছরের পুলিশ সপ্তাহে বলেন প্রধানমন্ত্রী।

পরিবর্তিত এই প্রেক্ষাপটে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা রক্ষা, অপরাধ দমন ও নিয়ন্ত্রণে স্মার্ট পুলিশিং হবে একমাত্র নিয়ামক। এ বাস্তবতাকে সামনে রেখে একটি আধুনিক, দক্ষ, প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট পুলিশ গঠনে বাংলাদেশ পুলিশ এগিয়ে যাচ্ছে। নিয়োগ থেকে শুরু করে প্রশিক্ষণ, পদায়ন ও পদোন্নতিতে গুণগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিষয়ভিত্তিক দক্ষতার ওপরও বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। তদুপরি আধুনিক প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্তীকরণ এবং বাহিনীর সদস্যদের অধিকতর প্রশিক্ষিত করা হচ্ছে।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী ও বিশ্লেষক

[email protected]

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close