reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ২০ অক্টোবর, ২০২৪

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে তরুণ, সুশীল সমাজ ও রাজনীতিকদের মতৈক্য দরকার

বালাদেশের অতীত প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা কখনো পূরণ হয়নি। সেজন্য জনসাধারণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে এবং রাজনীতিতে মানুষের আস্থা ফেরাতে হলে জনসাধারণের কথা বিবেচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত পুনর্গঠিত হওয়া।

পাশাপাশি রাষ্ট্রের সংস্কারও প্রয়োজনীয়। এই অভিমত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের।

তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিদের মতে, আগামীর বাংলাদেশ গঠনে রাষ্ট্র পরিচালনায় রাজনীতিকদের সঙ্গে বর্তমান তরুণ সমাজের দর্শনগত দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে। আর রাজনীতিকরা মনে করেন, রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজসহ সবার মধ্যে অবশ্যই নৈতিক মিল বা ঐকমত্য থাকতে হবে। নতুবা যত উদ্যোগই নেওয়া হোক না কেন সবই ব্যার্থ হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্র ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা খুবই জরুরি।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে ‘নাগরিক সমাজের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ’ বিষয়ক জাতীয় মতবিনিময় এ মতামত উঠে আসে। মতবিনিময় সভাটির আয়োজন করে সিএসও অ্যালায়েন্স।

সভায় বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সিএসও অ্যালায়েন্সের আহ্বায়ক ও ক্যাম্পের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে. চৌধুরী; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও সিএসও অ্যালায়েন্সের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. হোসেন জিল্লুর রহমান; ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান; সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম; গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মজলিসে শুরা ও কর্ম পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকারসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, গবেষক, রাজনীতিবিদ এবং দেশি-বিদেশি বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতৃস্থানীয়রা অংশ নেন।

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close