প্রতিদিনের সংবাদ ডেস্ক

  ১২ ডিসেম্বর, ২০১৮

বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী সহিংসতার অভিযোগ

নোয়াখালীতে মওদুদের পথসভায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বগুড়ার ধুনটে বিএনপি প্রার্থী গোলাম মোহাম্মদ সিরাজের শোডাউনে হামলা চালিয়ে জিপ গাড়ি-মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও যুবদল নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এদিকে মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির নির্বাচনী অফিসে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে একই স্থানে বিএনপি ও আ.লীগ সমাবেশ ডাকায় সভাটি পন্ড হয়। এ ছাড়াও নাটেরের সিংড়ায় বিএনপির কর্মীদের ওপর হামল, পোস্টারে আগুন ও নির্বাচনী অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে রাজবাড়ীতে ও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে আ.লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর :

নোয়াখালী : নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা বাজারের জিরো পয়েন্টে বিএনপি প্রার্থী ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদের পূর্ব ঘোষিত পথসভায় হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিএনপির কর্মীদের দাবি আ.লীগ সমর্থকরা এ হামলা চালিয়েছেন। এ সময় সংঘর্ষে উভয় দলের ৪০ জন আহত হয়েছে। আহতের মধ্যে বিএনপির ২৫ জন এবং আ.লীগের ১০ জন রয়েছে বলে উভয় পক্ষ দাবি করেছে। হামলায় কমপক্ষে ২৫টি দোকানপাট, ঘরবাড়ি ও বিএনপি অফিস ভাঙচুর করা হয়।

স্থানিয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদের পথসভা উপলক্ষে বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল সহকারের সভাস্থলে সমবেত হতে থাকে। এ সময় বিএনপি সমর্থকরা জিরো পয়েন্ট থেকে একটি মিছিল বের করলে আ.লীগ সমর্থকরা মিছিলে হামলা চালায়। এরপর শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। হামলায় কবিরহাট উপজেলা বিএনপির সম্পাদক কামরুল হুদা লিটনসহ ২৫জন নেতাকর্মী আহত হয়। পৌর বিএনপি সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জু জানান, তার বাড়ী ও বিএনপি অফিস ভাঙচুর করা হয়। উপজেলা জাসাসের সভাপতি আবদুস সাত্তারের বাড়ীতে গিয়ে তাকে মারধর করে আ.লীগ সমর্থকরা। এছাড়াও নরোত্তমপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক আবদুর রশিদ, কবিরহাট পৌর যুবদলের সহসভাপতি আলাউদ্দিন ও গোলাম মোমিত ফয়সল গুলিবিদ্ধ হয়।

অপরদিকে কবিরহাট উপজেলা যুবলীগের সম্পাদক ইসলাম জানান, বিএনপির হামলায় তিনিসহ আ.লীগের ১০জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ তার নির্ধারিত পথসভাস্থলে আসেননি। ওসি মির্জা মোহাম্মদ হাছান জানান, পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সব ধরনের সহিংসতা এড়াতে বাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

বগুড়া : বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বিএনপি প্রার্থী গোলাম মোহাম্মদ সিরাজের শোডাউনে হামলা চালিয়ে জীপ গাড়ি-মোটর সাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও উপজেলা যুবদল নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ধুনট শহরে ও সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার রাঙ্গামাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিএনপি নেতাদের দাবি আ.লীগের নেতাকর্মীরা এসব ঘটনা ঘটিয়েছে।

বিএনপি দলীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতীক বরাদ্দের পর উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্থানে প্রচারনা শুরু করেছে। গত সোমবার সন্ধ্যার দিকে এলাঙ্গী বাজার এলাকায় নির্বাচনী প্রচারকালে বিএনপি কর্মী নাদিম হোসেন (২৬) ও মাসুদ রানাকে (২২) মারধর করে আ.লীগের নেতাকর্মীরা। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে এলাঙ্গী ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য রাঙ্গামাটি গ্রামের মুরাদ হোসেনের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে গতকাল মঙ্গলবার বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট) আসনের বিএনপি প্রার্থী জিএম সিরাজ ক্ষতিগ্রস্থ নেতার বাড়ি পরিদর্শনের উদ্যেশে রওনা হয়। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে গাড়িবহর নিয়ে জিএম সিরাজ শহরের কলাপট্রি এলাকায় পৌছলে তিনি হামলার শিকার হয়। হামলাকারীরা জিএম সিরাজের ব্যাক্তিগত জীপ গাড়িসহ ৩টি মাইক্রোবাস ও ১০টি মোটর সাইকেল ভাংচুর করে। এ ঘটনায় শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম সম্পাদক মহসীন আলম বলেন, বিক্ষুব্ধ জনগন এসব ঘটনা ঘটিয়েছে। এসব ঘটনার সঙ্গে আ.লীগের কোন নেতাকর্মী জড়িত ছিল না। বিএনপির নেতাকর্মীরা রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় আ.লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ও অপপ্রচার করছে।

বিএপি প্রার্থী গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ বলেন, অগ্নিসংযোগে যুবদল নেতার ক্ষতিগ্রস্থ বাড়ি পরিদর্শন ও নিমগাছি ইউনিয়নে নির্বাচনী প্রচারনার উদ্যেশে ধুনট শহরে পৌছলে আ.লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে ৩টি জীপ গাড়ি ভাংচুর ও ২০টি মোটর সাইকেল ভাংচুরসহ বিএনপির নেতাকর্মীদের মারধর করে।

ইউএনও রাজিয়া সুলতানা বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ের করা হয়েছে। শহরে পরিবেশ শান্ত। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ওসি (তদন্ত) ফারুকুল ইসলাম জানান, ঘটনার পর অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মেহেরপুর : মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির নির্বাচনী অফিসে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা বিএনপি সংবাদ সম্মেলনে এসব ঘটনার অভিযোগ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, গতকাল সকালে ৮-১০ জন যুবক অতর্কিত হামলা চালিয়ে নির্বাচনী অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে ও তাবু ছিড়ে ফেলে। বিএনপির দলীয় প্রার্থী জাভেদ মাসুদ মিল্টনের দাবি আ.লীগ সমর্থকরা এ হামলা চালিয়েছে।

উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল হকের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে জাভেদ মাসুদ মিল্টন আরো বলেন, আ.লীগের লোকজন নানা ভাবে বিএনপির লোকজনকে হয়রানি করছে। গত সোমবার সাহারবাটি এলাকায় বিএনপির প্রচার মাইক ভাংচুর করে ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। গতকাল সকালে নেতাকর্মীরা যখন বিএনপির নির্বাচনী অফিসে আসতে শুরু করে। এসময় ৮-১০ জন লোক হঠাৎ নির্বাচনী অফিসে অতর্কিত হামলা করে নির্বাচনী আসবাবপত্র ভাংচুর করে। পুলিশকে অভিযোগ করা হলেও এ পর্যন্ত হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

রাজবাড়ী : রাজবাড়ীতে বিএনপির নির্বাচনী সভা পন্ড করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিএনপি প্রার্থীর দাবী ছাত্রলীগ কর্মীরা এ হামলা করেছেন।

দুর্বৃত্তরা চেয়ার ভাংচুর ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে সভা পন্ড করে দেয়। মুহুর্তের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়লে বাজারের সকল দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা। এ সময় ইটের আঘাতে ব্যবসায়ী ও পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক আহত হন। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৪টার দিকে জেলার খলিফাপট্রি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

জেলা বিএনপির সভাপতি ও ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম জানান, বাজারের খলিফা পট্টিতে মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় জেলা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতিতে আমার নির্বাচনী সভা ছিল। চেয়ার টেবিল সাজানোর প্রস্তুতিকালে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী অতর্কিতভাবে সেখানে হামলা চালিয়ে অর্ধশতাধিক চেয়ার ভাংচুর করাসহ বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। তাদের ইটপাটকেলের নিক্ষেপে ১০-১৫জন বিএনপির কর্মী আহত হয়।

সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) রেজাউল করিম জানান, বিএনপি এখানে মঞ্চ করে সভা করবে সেটা আমাদের জানা ছিল না। যখন তারা সভার প্রস্তুতি নিচ্ছিল তখন কিছু উচ্ছঙ্খৃল লোকজন এসে হামলা চালায় বলে আমরা জানতে পারি। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে সেটা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাকারিয়া মাসুদ জানান, এ ঘটনার সঙ্গে ছাত্রলীগের কোন সম্পৃক্ততা নেই। আমারা যতদূর জানতে পেরেছি এটি আতাদের অভন্তরিন দলীয় কন্দলের কারনে এমন ঘটনা ঘটেছে।

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) : সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রাজনীতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পৌর সদরের খঞ্জনদিয়ার গ্রামে আ.লীগ ও বিএনপির মধ্যে হামলা, সংঘর্ষ, ভাংচুর ও অগ্নীসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৩টি মোটর সাইকেলে অগ্নীসংযোগ করা হয়। বিএনপি প্রার্থী ড. এম এ মুহিতের বাড়ির গেটের সামনে এ সংঘর্ষ ঘটে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি সাবেক পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আ.লীগের লোকজন পূর্বপরিকল্পিত ভাবে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে তাদের প্রার্থী মুহিতের বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। পাশের কবরস্থানে জানাজার জন্য অপেক্ষমান লোকজন তাদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করে প্রতিহত করেছে।

এদিন সকালে আ.লীগের নেতা-কর্মীরা নরিনা গ্রামে জামায়াত নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিয়ার মোটর সাইকেল, তালগাছিতে বিএনপি নেতা মজিররের দোকান ভাংচুর ও এদের দুজনকে মারপিট করে আহত করে।

এ ব্যাপারে শাহজাদপুর পৌর আ.লীগের সম্পাদক আমিরুল ইসলাম শাহু বলেন, ‘আমাদের একটি মিছিল ওই পথ দিয়ে আসার সময় ড. মুহিতের বাড়ির ভিতর থেকে আক্রমণ করে। এতে তারা প্রতিবাদ করলে সংঘর্ষের রূপ নেয়। নরিনা ও তালগাছীর ঘটনায় ব্যাপারে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ দায় অস্বীকার করেছে।’ এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত থানায় কোন পক্ষই মামলা দায়ের করেনি।

ওসি খাজা গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ দ্রুত পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এখন এলাকায় শান্তি বিরাজ করছে।’

সরিষাবাড়ী (জামালপুর) : জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী) আসনের ধানের শীষ প্রতিক প্রার্থী জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীমের জনসভা পন্ড হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার মহাদান ইউনিয়নে একই স্থানে আ.লীগও সমাবেশ ডাকায় সভাটি পন্ড হয়।

বিএনপি ও আ.লীগের একাধিক নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা যায়, জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম মহাদান ইউনিয়নের সানাকইর আইডিয়াল কলেজ মাঠে বেলা ২টায় নির্বাচনী সমাবেশ করার প্রস্তুতি নেয়। একই স্থানে একই সময়ে ইউনিয়ন আ.লীগও সমাবেশের প্রস্তুতি নেয়। খবর পেয়ে সরিষাবাড়ী থানা পুলিশ সমাবেশ স্থলে গিয়ে উভয় দলকে সমাবেশ করতে নিষেধ করেন।

এ ব্যাপারে মহাদান ইউনিয়ন আ.লীগের সভপাতি আজমত আলী মাষ্টারের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানাান, মহাদান ইউনিয়নে বিএনপির কোন সমাবেশ করতে দেয়া হবেনা।

ওসি মাজেদুর রহমানের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা হলে তিনি জানান, সানাকইরে কোন সমাবেশ ছিলনা।

সিংড়া (নাটোর) : নাটোরের সিংড়ায় বিএনপি মনোনীত প্রার্থী দাউদার মাহমুদের নির্বাচনী পোষ্টারে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা। গত সোমবার রাতে উপজেলার শেরকোল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড ভাগনাগরকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও সোমবার রাতে সুকাশ ইউনিয়নের জয়কুঁড়ি বাজারে আ.লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে বিএনপির নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর এবং আমিনুল নামে যুবদলের এক নেতাকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ করেছে বিএনপি নেতারা।

উপজেলা বিএনপির সম্পাদক ও বিএনপির প্রার্র্থী দাউদার মাহমুদ বলেন, ‘সুকাশ ইউনিয়নের জয়কুঁড়ি বাজারে আমাদের নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করেছে আ.লীগ নেতাকর্মীরা শেরকোল, সাতপুকুরিয়া, চৌগ্রাম, তাজপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় পোষ্টার লাগাতে বাধা এবং নেতাকর্মীদের বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন।’

উপজেলা আ.লীগের সভাপতি এ্যাড. ওহিদুর রহমান শেখ বলেন, ‘বিএনপির নেতারা নিজেরাই পোষ্টা পুড়িয়ে আ.লীগের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। তারা উপজেলা জুড়ে পোষ্টার লাগিয়েছে, কোথাও কোনো বাধা বা হুমকি দেয়া হচ্ছে না।’

ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সুশান্ত কুমার মাহাতো বলেন, একজন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক নির্বাচনী মাঠে আছে। সকল অভিযোগ আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close