খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেছেন, নির্বাচনী মালামালগুলো ভোটকেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য প্রস্তুতি চলমান এবং আপনাদের মাধ্যমেই সেই যাত্রাটা শুরু হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন আমাদের যেভাবে দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন সেই নির্দেশনা সাপেক্ষে বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, গ্রামরক্ষা বাহিনীসহ অন্যান্য সদস্য যথাযথ দায়িত্ব পালন করবেন। ভোটকেন্দ্র নিরাপত্তা ও সুরক্ষা আপনাদের ওপরে। নির্বচনী সরঞ্জাম ও প্রিজাইডিং কর্মকর্তাসহ ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হবেন তার সঙ্গে সঙ্গেই পুরো ভোটকেন্দ্রটি বিদ্যুৎ, পানিসহ যেকোনো ধরনের সদস্য থেকে থাকে তাহলে আমাদের অবগত করবেন। আমরা তাৎক্ষণিক সদস্যার সমাধান করব।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সদর থানার আয়োজনে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

র‌্যাব-৭, পুলিশ, এপিবিএন, স্ট্রাইকিং ফোর্স, আনসার ও নারী আনসার সদস্যদের উদ্দেশে মুক্তা ধর আরো বলেন, রবিবার সকাল ৮টায় যখন ভোটগ্রহন শুরু হবে। ভোটকেন্দ্রে কোনো ধরনের অপ্রিতিকর ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কন্ট্রোল রুম ও জেলা প্রশাসকসহ পুলিশকে অথবা ৯৯৯ অবগত করবেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. তৌফিক, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর হাসাসন, সদর উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা রোকেয়া পারভীন।

খাগড়াছড়িতে ১৯৬টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। বিজিবিসহ ৩৩৭৩ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছাড়া জেলায় প্রায় ১২০০ পুলিশ সদস্য কাজ করছেন বলে জানায় পুলিশ কর্মকর্তারা।

পিডিএস/জেডকে