নিজস্ব প্রতিবেদক
চাঁদাবাজির কারণে বেড়ে যায় দ্রব্যমূল্য
পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি, অপর্যাপ্ত ও সমন্বয়হীন বাজার মনিটরিং, প্রথাগত বাজার সরবরাহ প্রক্রিয়া, অতিরিক্ত মজুদকরণের মাধ্যমে বাজারে পণ্যদ্রব্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি, দুর্বিষহ যানজট এবং অতিরিক্ত পরিবহন ব্যয়ের কারণে বেড়ে যায় দ্রব্যমূল্য। এই সমস্যাগুলোর সমাধান না করলে রমজান মাসে বরাবরের মতো সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষরা।
গতকাল ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ’ বিষয়ে এলাকাভিত্তিক ও বিশেষায়িত ব্যবসায়ী সমিতিগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আবুল কাসেম খান। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান, ডিসিসিআই’র ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি এফসিএ কামরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জিয়া রহমান প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্যে সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে মে মাসের ব্যবধানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম গড়ে ১৭.৫১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল।
"