
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কী করবেন?

আগুন দ্রুত প্রজ্জ্বলনশীল পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়াবিশেষ। এটি তাপোৎপাদী, দহন বিক্রিয়ায় পদার্থের দ্রুত জারণ প্রক্রিয়া। এতে উত্তাপ, আলো সহ বহুবিধ রাসায়নিক উৎপাদ সৃষ্টি হয়। এই সর্বগ্রাসী আগুন প্রতিরোধে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে।
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন। জেনে নিন...
রান্না শেষ হওয়ার পর চুলার চাবির সাহায্যে সম্পূর্ণভাবে নিভিয়ে ফেলতে হবে চুলা।
চুলা জ্বালানোর অন্তত আধা ঘণ্টা আগে জানালা দরজা খুলে দিতে হবে রান্নাঘরের।
খোলা আগুন দিয়ে নয়, সাবানের ফেনা দিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ পরীক্ষা করুন।
দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার পর এসি চালু করার আগে পরীক্ষা ও সার্ভিসিং করিয়ে নিন।
ভেজা জামাকাপড় চুলার ওপর শুকাতে দেবেন না।
বাসার বৈদ্যুতিক লাইন প্রতি ছয় মাস পরপর নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
প্রতি তিন বছর পরপর সিলিন্ডারের হাইড্রোলিক প্রেসার টেস্ট করা হয়েছে, এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হবে।
ভারী যন্ত্র চালাতে নির্দিষ্ট সকেট ও প্লাগ ব্যবহার করুন এবং অব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম মূল লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখুন।