মিষ্টান্ন ছাড়া যেকোনো উৎসব থাকে অপূর্ণ। আর সেটি যদি হয় পূজার মতো বড় আয়োজন তাহলে তো কথাই নেই। পূজার অন্যতম মিষ্টান্ন পায়েস। ঘন দুধ আর চিনির যথাযথ পরিমাণ জানা থাকলে খুব সহজে তৈরি করা যায়। পূজার দিনে চটজলদি পায়েস নিয়েই থাকছে পূজার মিষ্টান্নের দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন। তৈরি করেছেন রন্ধনশিল্পী তানজিন তিপিয়া

সুগন্ধি পায়েস

উপকরণ : পোলাওয়ের চাল ১ কাপ, পানি দেড় লিটার, গুঁড়োদুধ ২ কাপ, চিনি দেড় কাপ, কিশমিশ, বাদাম, খোরমা আধা কাপ করে, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, লবণ ২ চিমটি।

প্রস্তুত প্রণালি : চাল-পানি একত্রে ফুটিয়ে নিন। ভাত রান্না হয়ে ফুটে এলে বাকি সব উপকরণ একত্রে বড় ডেকচিতে মিশিয়ে ১৫ মিনিট নাড়াচাড়া করলেই পায়েস তৈরি।

সুজির পায়েস

উপকরণ : সুজি ১ কাপ, নারকেল কোরানো ২ মুঠো, চিনি দেড় কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, এলাচ, তেজপাতা, লবঙ্গ, দারুচিনি ১টি করে, লবণ ১ চিমটি, পানি ১ লিটার।

প্রস্তুত প্রণালি : সুজি হালকা বাদামি করে ভেজে সব উপকরণ একত্রে দিয়ে ঘন হয়ে এলেই সুজির পায়েস তৈরি।

নারকেলি পায়েস

উপকরণ : আতপ চাল ১ কাপ, পানি দেড় লিটার, গুঁড়োদুধ ৩ কাপ, চিনি দেড় কাপ, নারকেল কোরানো ১টির অর্ধেকটা, এলাচ, তেজপাতা, দারুচিনি, লবঙ্গ ১টি করে, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, লবণ ৩ চিমটি।

প্রস্তুত প্রণালি : চাল পানি একত্রে ফুটিয়ে নিন। ভাত রান্না হয়ে ফুটে এলে সব উপকরণ বড় ডেকচিতে মিশিয়ে ১৫ মিনিট নাড়াচাড়া করে সেদ্ধ করে হালকা ঘন হয়ে এলেই নারকেলি পায়েস তৈরি।

চালের পায়েস

উপকরণ : আতপ চালের গুঁড়ি ১ কাপ, পানি দেড় লিটার, গুঁড়ো দুধ ২ কাপ, চিনি দেড় কাপ, এলাচ, তেজপাতা, দারুচিনি, লবঙ্গ ১টি করে, কিশমিশ, বাদাম, খোরমা আধা কাপ করে, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, লবণ ২ চিমটি।

প্রস্তুত প্রণালি : সব উপকরণ একত্রে বড় ডেকচিতে মিশিয়ে ঘন হয়ে আসার অপেক্ষা শেষ হলেই চালের পায়েস তৈরি।

বিঃদ্রঃ প্রতিটি পায়েস/ফিরনি ডিপফ্রিজে ১০ দিন ও নরমালে ৫ দিন রাখতে পারবেন।

"