সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী ফজলুল করিম আর নেই। গত ২৪ নভেম্বর রাত ৮টায় বনানীর নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়েসহ নাতি-নাতনী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, প্রকৌশলী ফজলুল করিমের বড় ছেলে জাবেদ করিম স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে (এলজিইডি) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত। আত্মীয়স্বজন প্রবাসী হওয়ায় তাদের দেখানোর জন্য মরদেহ গত তিন দিন বারডেম হাসপাতালে হিমাগারে রাখা ছিল। রবিবার বাদ জোহর বনানী মসজিদে মরহুমের প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে মরদেহ পৈতৃক নিবাস নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ নিয়ে যাওয়া হয়। বাদ এশা রাজগঞ্জ ইউনিয়নের বানাবড়িয়া গ্রামে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

ফজলুল করিম ১৯৬০ সালে তদানীন্তন ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (১৯৬২ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি-বুয়েট হয়) থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেন। তার ছোট ভাই ফজলুল কবির জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রকৌশল) ছিলেন।

প্রকৌশলী ফজলুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে প্রতিদিনের সংবাদ। এক বার্তায় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায় পত্রিকাটি।

পিডিএস/মীর