নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি

  ১৬ এপ্রিল, ২০২৪

নন্দীগ্রামে এতিম শিশুদের মুখে হাসি ফোটালেন সাংবাদিকরা

বগুড়ার নন্দীগ্রামে ঈদের দিন এতিম শিশুরা অনিন্দ্য সুন্দর ভালোবাসা ঘেরা পরিবেশে মেতে উঠেছিল। দুপুরে একবেলা খাবারে ছিল বিরিয়ানি, গোশত ও সালাদ। এতিমদের সঙ্গে ঈদের দিন সময় কাটিয়েছেন প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকরা। অন্য সবার মতোই এতিম ও মাদরাসা শিক্ষার্থীরা ঈদ উদযাপন করেছে। মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের দিন এতিম শিশুদের মলিন মুখে দেখা দেয় হাসির ঝিলিক।

ঈদের দিন নন্দীগ্রাম উপজেলার বর্শন নূরানী শিশুসদন ও হাফেজিয়া মাদরাসা চত্বরে প্রেস ক্লাবের দপ্তর সম্পাদক সাংবাদিক নজরুল ইসলাম দয়া ও তার সহকর্মীরা উপস্থিত হন। তারা দুপুরে এতিম ও মাদরাসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বারান্দায় বসে খাবার খেয়েছেন। এতিমদের জন্য নন্দীগ্রাম থানার ওসি আজমগীর হোসাইন আজম ও প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকরা যৌথ সমন্বয়ে সেখানেই বিরিয়ানি ও গোশত রান্নার ব্যবস্থা করে। এর দুদিন আগে মাদরাসার ১৪ জন এতিম শিশুসহ ১৭ জনকে ঈদ উপহার ও রান্না করা খাবার দিয়েছিলেন সাংবাদিকরা। ঈদের দিন এতিমখানায় ৩৯ জন শিক্ষার্থী ও তিনজন শিক্ষক ছিলেন। এর মধ্যে ২৫ জন এতিম রয়েছে এবং ১৪ জনের একমাত্র ঠিকানা এই শিশুসদন। যাদের কারো বাবা নেই, কারো মা নেই। তারা এতিমখানাতেই ঈদ উদযাপন করে। এতিমদের সঙ্গে ঈদের দিন সময় কাটান সাংবাদিক নজরুল ইসলাম দয়া। সঙ্গে ছিলেন সহকর্মী রাসেল মাহমুদ, এমদাদুল হক, আব্দুল মান্নান, শ্রমিক লীগ নেতা ফারুক হোসেন ও আজমীর হোসেন। উপস্থিত ছিলেন বর্শন নূরানী শিশুসদন ও হাফেজিয়া মাদরাসার পরিচালক হাফেজ মো. আমিনুল ইসলাম, শিক্ষক হাফেজ মোছাদ্দিক আলী, হাফেজ ফিরোজ হোসেন। ঈদের দিন বিকেলে এতিমদের সঙ্গে দেখা করে খোঁজখবর নেন থানার ওসি আজমগীর হোসাইন আজম।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close