শচীন্দ্র নাথ গাইন
০২ ডিসেম্বর, ২০২৩
মুড়ির মোয়া
বয়স যতই হোক না কেন তিন থেকে তিন কুড়ি,
লোভনীয় খাবার সবার গুড়মাখানো মুড়ি।
আখ অথবা খেজুর গুড়ে তৈরি হলে মোয়া,
চায় সকলে হাত দিয়ে তার একটু পেতে ছোঁয়া।
মন মণ্ডম গন্ধ যখন মোয়া থেকে ছোটে,
জিভের পানির ধারা নেমে জমতে থাকে ঠোঁটে।
বাচ্চাগুলোর কান্না থামে যেই পেয়ে যায় হাতে,
খুশির নাচন নাচে, তবে টান কমে যায় ভাতে।
মুড়ির মোয়া হয় যদি খুব মচমচে আর তাজা,
তার সমাদর বজায় রাখে প্রজা-উজির-রাজা।
যায় খাওয়া তা দাঁড়িয়ে-বসে কিংবা হেঁটে হেঁটে,
মোয়ায় মজা বেশি লাগে থাকলে খিদে পেটে।
দন্তহীনের মোয়া খাওয়ার শখ যদি খুব জাগে,
ভিজিয়ে নরম করে বাগে আনা উচিত আগে।
মুড়ির মোয়া রাখতে হবে অনেক বুঝেসুজে,
কারণ সাবাড় করতে পারে পিঁপড়ে পেলে খুঁজে।
"
প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন