reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ০৩ অক্টোবর, ২০২২

সুন্দর পৃথিবী গড়তে ওদের অগ্রযাত্রা

আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে ইসলামী শিক্ষার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক তৈরির লক্ষ্যে ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর প্রতিষ্ঠা লাভ করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। ক্যাম্পাসে রয়েছে নানা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। এতে শিক্ষার্থীরা যেমন সামাজিক কার্যক্রমে সংযুক্ত থেকে মানবসেবায় নিয়োজিত হচ্ছে, তেমনি নেতৃত্ব গুণাবলি বিকাশের মাধ্যমে দেশের জন্য তৈরি হচ্ছে সৃষ্টিশীল মানবসম্পদ। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন সম্পর্কে জানাচ্ছেন আখতার হোসেন আজাদ এবং এস এ এইচ ওয়ালিউল্লাহ

বিশ্ববিদ্যালয় থিয়েটার : বাংলাদেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক শিহাব শাহীনের নেতৃত্বে ১৯৯১ সালের ১০ অক্টোবর প্রতিষ্ঠা লাভ করে বিশ্ববিদ্যালয় থিয়েটার (বিথি)। বর্তমান সভাপতি আবদুল মমিন নাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ান আহম্মেদের নেতৃত্বে নাট্যচর্চা ও নাটক মঞ্চায়নের মাধ্যমে সামাজিক নানা অসংগতি তুলে জনসাধারণকে সচেতন করে তুলছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে পুরোনো সংগঠনটি।

রোটার‌্যাক্ট ক্লাব অব ইসলামিক ইউনিভার্সিটি : ১৯৯২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের তৎকালীন শিক্ষার্থী আবু হেনা মোস্তফা কামাল প্রতিষ্ঠা করেন রোটার‌্যাক্ট ক্লাব অব ইসলামিক ইউনিভার্সিটি। ‘সেবার মাধ্যমে বন্ধুত্ব’ স্লোগানকে ধারণ করে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশ, চাকরির বাজারে যোগ্যতাসম্পন্ন মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সংগঠনটি ক্যাম্পাসে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও রক্তদান, পথশিশু ও ছিন্নমূলদের সহযোগিতা প্রদানসহ নানা সমাজসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে সংগঠনটি। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি মোজাহিদুল ইসলাম মোরশেদ ও সাধারণ সম্পাদক মুঞ্জুরুল ইসলাম নাহিদ।

আবৃত্তি আবৃত্তি : ‘আসুন আমরা শুদ্ধতার চর্চা করি’ স্লোগান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষার্থী আকরাম হোসাইনের নেতৃত্বে ২০০৩ সালের ১৪ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে ‘আবৃত্তি আবৃত্তি’। বিভিন্ন সময়ে কবিতা পাঠের আয়োজন ছাড়াও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কবিতা পাঠে আগ্রহী করতে ও বাংলা ভাষার শুদ্ধতার চর্চায় কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি নুরুল্লাহ মেহেদী ও সম্পাদক হায়াতে জান্নাত।

তারুণ্য : বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে স্বেচ্ছাসেবী মনোভাব গড়ে তোলা, নেতৃত্বের যোগ্যতা তৈরি ও তরুণদের পারস্পরিক সামর্থ্যকে সমন্বয়ের মাধ্যমে সমাজের সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার উদ্দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান নাদিমের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠালাভ করে ‘তারুণ্য’। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি আশিফা ইসরাত জুঁই ও সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম। ২০০৯ সালের ২৯ জুলাই তারুণ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। রক্তদান, লিডারশিপ ট্রেনিং, শীতবস্ত্র বিতরণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণ বিতরণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযানসহ বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে তারুণ্য।

লণ্ঠন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রগতিশীলতার চর্চা ও শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যকরী কর্মসূচি পালনের লক্ষ্যে আইন অনুষদের শিক্ষার্থী মোরশেদ হাবিব ২০১৩ সালের ২০ মার্চ প্রতিষ্ঠা করেন ‘লণ্ঠন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’। ‘মেধা ও মননে প্রগতিশীল বাংলাদেশ’ স্লোগানে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে থাকে সংগঠনটি।

ল অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড এনলাইটেন্ড সোসাইটি : শিক্ষার্থীদের আইন সচেতন, আইন মান্যকারী ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করে গড়ে তোলার জন্য ২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের সাবেক ডিন ও সাবেক আইন প্রশাসক প্রফেসর ড. রেবা মন্ডল প্রতিষ্ঠা করেন ‘ল অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড এনলাইটেন্ড সোসাইটি’। সংগঠনটির স্লোগান হলো ‘এসো আইন মেনে চলি, মানবতার ঐশ্বর্যে জীবন গড়ি’। প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠনটির সভাপতি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষার্থী ওয়াজিদুর রহমান সিথুন। বর্তমানে সভাপতি সারোয়ার জাহান শিশির ও সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান চৌধুরী দায়িত্ব পালন করছেন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ : সুস্থ ধারার শিল্প মানসমৃদ্ধ চলচ্চিত্র কর্মের প্রদর্শনী আয়োজনের মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে চলচ্চিত্র সমঝদার দর্শক সৃষ্টি করা, চলচ্চিত্রবিষয়ক পঠন-পাঠন দ্বারা মাধ্যমটিকে যথার্থরূপে উপলব্ধি করা, চলচ্চিত্রবিষয়ক সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পের বিকাশ ঘটিয়ে চলছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ। ২০১৪ সালের ৪ এপ্রিল মুনতাসির মামুন সজীব সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এর নেতৃত্বে রয়েছে তৌফিক আহমেদ ও তাজনুর রহমান অন্তু।

ক্যাপ : কতৃণসার অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম ফর উইম্যান (ক্যাপ) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠালাভ করে ২০১৫ সালের ১৪ নভেম্বর। নারীদের স্তন ও জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে হলগুলোতে, ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে নিয়মিত উঠান বৈঠকের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করে যাচ্ছে সংগঠনটি। আবদুল্লাহ আল মাহাদীর মাধ্যমে যাত্রা শুরু হয়ে বর্তমানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আবু সায়েম মির্জা ও মরিয়ম নেসা।

বুনন : অহিনা মোস্তফা দীপ্তির নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বুনন’ প্রতিষ্ঠা লাভ করে ২০১৬ সালের ৪ এপ্রিল। মূলত যেকোনো অনুষ্ঠানে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, সজ্জা ও আল্পনার কাজ করে থাকে এই সংগঠনটি। এসব থেকে উপার্জিত অর্থ অসহায় শিক্ষার্থী, দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবায় ব্যয় করে সংগঠনটির সদস্যরা। বুননের বর্তমান সভাপতি রাফিউল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক সোলাইমান হোসেন শাওন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদ : শিক্ষার্থীদের সাহিত্য চর্চায় আগ্রহী করতে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী জি কে সাদিকের নেতৃত্বে ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর প্রতিষ্ঠালাভ করে সংগঠনটি। আবদুল্লাহ আল কাফি ও পলাশ হোসেনের নেতৃত্বে নিয়মিত পাঠচক্র ও দেয়ালিকা প্রকাশ করছে সংগঠনটি।

কাম ফর রোড চাইল্ড : সুবিধাবঞ্চিত অসহায় শিশুদের মৌলিক অধিকার সুরক্ষা ও তাদের বিনামূল্যে প্রাথমিক ও নৈতিক শিক্ষা প্রদান করছে কাম ফর রোড চাইল্ড (সিআরসি), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ¦বর্তী দুটি গ্রামে সিআরসির বিনামূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ২০১৬ সালের ৫ ডিসেম্বর সাজ্জাদ হোসাইনের নেতৃত্বে যাত্রা শুরু করেছিল সংগঠনটি। বর্তমানে এর নেতৃত্বে রয়েছেন আতিকুর রহমান ও মাহবুবুর রহমান আকাশ।

কনজুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ : খাদ্যে ভেজাল ও ভোক্তা অধিকার সুরক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ১৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষার্থী ইমরান শুভ্রের নেতৃত্বে যাত্রা শুরু করে কনজুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ (সিওয়াইবি), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। ক্যাম্পাসের দোকান ও হলের ডাইনিংগুলোর খাবারের মান ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিতকরণ এবং ভোক্তা অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বর্তমান সভাপতি শাহেদ আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক মিরাজের নেতৃত্বে নিয়মিত সভা-সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন করে থাকে ভোক্তা অধিকারবিষয়ক সংগঠনটি।

রক্তিমা : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রক্তদান ও সেবামূলক কর্মকান্ডে উৎসাহিত করা এবং দুস্থ ও অসহায় মানুষদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে রক্তের ব্যবস্থা করে দিয়ে সবার প্রশংসা কুঁড়িয়েছে ‘রক্তিমা’। ২০১৭ সালে লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহিম মোরশেদ হিমু তার বন্ধুদের নিয়ে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন ও সম্পাদক শৈবাল নন্দী হিমু।

আইইউমুনা : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মডেল ইউনাইটেড নেশনস অ্যাসোসিয়েশন (আইইউমুনা) ২০১৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষার্থীদের সফট স্কিল যেমন- কমিউনিকেশন স্কিল, প্রেজেন্টেশন স্কিল, লবিং স্কিল, আন্তর্জাতিক কূটনীতি এবং পররাষ্ট্রনীতির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দক্ষতা অর্জনে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে সংগঠনটির প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। বর্তমানে সংগঠনটির নেতৃত্বে রয়েছেন রাসেল মুরাদ ও নাহিদ হাসান।

গ্রিন ভয়েস : ক্যাম্পাসের পরিবেশ নির্মল রাখতে ও পরিবেশের সুরক্ষায় শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে বিপ্লব তির্কী প্রিন্সকে আহ্বায়ক করে ২০১৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করে ‘গ্রিন ভয়েস’। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি মুখলেসুর রাহমান সুইট ও সম্পাদক স্বপন টপ্পোর নেতৃত্বে ক্যাম্পাস সবুজায়ন ও প্রাকৃতিক সম্পদের সুরক্ষায় কাজ করছে সংগঠনটি।

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম : ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর লোকপ্রশাসন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী আখতার হোসেন আজাদের নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ‘বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম’। দেশের তরুণ কলাম লেখকদের সর্ববৃহৎ সংগঠনটির স্লোগান ‘সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হোক লেখনীর ধারায়’। প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষার্থীদের মাঝে অদম্য উচ্ছাস আর আগ্রহ সৃষ্টি করে শিক্ষার্থীদের লেখালেখিতে উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছে বিশেষায়িত এই সংগঠনটি। শিক্ষার্থীদের লেখালেখির দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিয়মিত সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়াম ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে সংগঠনটি। বর্তমানে এস এ এইচ ওয়ালিউল্লাহ সভাপতি এবং আবু তালহা আকাশ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি : ফটোগ্রাফিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে ২০২০ সালের ১ এপ্রিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি যাত্রা শুরু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি সদস্যদের ফটোগ্রাফিক স্কিলের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সভাপতি এনামুল রায়হান এবং সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন আবির।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাব : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাবের স্বপ্নদ্রষ্ঠা ইংরেজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী হুমায়ুন কবির জীবন। পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান ও ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী ফারজানা ইসলাম মাহির মাধ্যমে ২০২১ সালের ২৭ জুলাই ক্যাম্পাসে যাত্রা শুরু করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাব। সংগঠনটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার সচেতন করে তোলা এবং হাতে কলমে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের মানবসম্পদে রূপান্তর করা।

রোভার স্কাউট ও বিএনসিসি : সময়ানুবর্তিতার চর্চা ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে রোভার স্কাউট গ্রুপ ও বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি)। শিক্ষার্থীরা এতে যুক্ত হয়ে নিজেদের জীবনকে সুন্দর করে তুলছে; পাশাপাশি ভর্তি পরীক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে চলেছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মঞ্চ (ঐক্যমঞ্চ) : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল সব সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর জোট ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মঞ্চ’ যা সংক্ষেপে ঐক্যমঞ্চ নামে পরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠন ও সংগঠকদের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান ও দাবি আদায়ে কাজ করে থাকে ঐক্যমঞ্চ।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close