ইসতিয়াক আহমেদ হিমেল
বিশ্লেষণ
অর্থনীতিতে নারীর অবদান : সম্ভাবনা, সংকট ও সমাধান
‘কোন কালে একা হয়নি ক’জয়ী পুরুষের তরবারী/প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে বিজয়-লক্ষী নারী।’ কাজী নজরুল ইসলামের নারী কবিতার এই পঙক্তিটি পড়লেই বোঝা যায় এই মহাবিশ্বে যা কিছু মহীয়ান, তার পেছনে নারীর রয়েছে কত-শত অবদান। বর্তমান বিশ্বের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে স্বীকৃত। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোয় নারীসমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ও কার্যকর অবদান রেখে চলেছে। নারী ও পুরুষের সহাবস্থানের মাধ্যমেই উন্নয়নের চরম শিখরে আরোহণ করতে সক্ষম হয়েছে উন্নতবিশ্ব। একটি চীনা প্রবাদ রয়েছে, ‘নারীরা ধরে রাখেন অর্ধেক আকাশ।’ কিন্তু সমাজতান্ত্রিক চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সে-তুং বলতেন, ‘নারীরা এটা তখনই পারেন, যখন তাদের হয়রানি না করা হয়।’ মূলত একটি দেশের অর্থনৈতিক গতিতে আমূল পরিবর্তন আনা সম্ভব নারীর অবাধ অংশগ্রহণের মাধ্যমে।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, আদিম জনগোষ্ঠী যখন যাযাবর বৃত্তি থেকে স্থায়ীভাবে কোথাও বসবাস করা শুরু করে, তখনই মূলত কৃষিকাজ আবিষ্কার করে তারা। আর কৃষিকাজের এই সূচনা নারীরাই করে। পুরুষরা যখন শিকারে যেত, তখন নারী বাড়ির আশপাশে ফলের বিভিন্ন বীজ ছড়িয়ে দিত। সেখান থেকে চারা গজালে সেই চারা লালন করত নারী। এভাবেই মানবসমাজে কৃষির উদ্ভব ও বিকাশ ঘটেছে। কুটিরশিল্পের বিকাশেও নারীর ঐতিহাসিক ভূমিকা সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত। ঘরে বসে অবসরে বাঁশ, বেত, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে নানা রকম হাতের কাজ তারাই প্রথম শুরু করে। নারীর হাত ধরে কুটিরশিল্পের সূচনা ও প্রসার এভাবেই ঘটে। শিক্ষায়, সচেতনতায়, পারিবারিক কাজে, সমাজের মঙ্গলে ও দেশের উন্নয়নে পুরুষের পাশাপাশি নারীর ভূমিকা ও অবদান ইতিহাস-স্বীকৃত ও অনস্বীকার্য।
আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ম্যাককিনসের একটি তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যেমন থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়ায় জিডিপিতে নারীর অবদান ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ। দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইনস, জাপান, ইন্দোনেশিয়ায় এই হার ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ। অথচ বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার আরো কয়েকটি দেশে এই হার কম। বাংলাদেশের জিডিপিতে নারীর অবদান মাত্র ১৯ শতাংশ, যা অন্য অনেক দেশের তুলনায় যথেষ্ট কম।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে অন্যান্য খাতে চাকরির সুযোগ খুব সীমিত থাকায় আশির দশকে মূলত অদক্ষ নারীশ্রমিকরাই পোশাক খাতের হাল ধরেন। এরপর দীর্ঘদিন ধরে পোশাক খাতে পুরুষ শ্রমিকের বিপরীতে গড়ে অন্তত দুজন নারীশ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হতো। ফলে, একসময় পোশাক খাতের শ্রমিকের ৮০ শতাংশের বেশি ছিলেন নারী। যারা গ্রামাঞ্চল থেকে ঢাকায় এসে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করতেন। কিন্তু বর্তমানে এ চিত্রে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ করা যাচ্ছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ম্যাপড ইন বাংলাদেশের (এমআইবি) এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার মতে, পোশাক খাতে নিযুক্ত মোট শ্রমিকের মধ্যে নারীর সংখ্যা কমে ৫৭ শতাংশে নেমে এসেছে। অটোমেশন ও অন্যান্য খাতের তুলনায় মজুরি ও সুযোগ-সুবিধা কম থাকার কারণেই মূলত এমন চিত্র লক্ষণীয় হচ্ছে। নারীদের এই বিমুখতার কারণ হিসেবে সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার বলেন, ‘কম মজুরি, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, কঠিন উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ও ভারী যন্ত্রপাতি চালানোর দক্ষতার অভাবে পোশাক খাতে নারীশ্রমিকের সংখ্যা কমছে।’ এ ছাড়া পর্যাপ্ত ছুটির অভাব, বোনাস আটকে রাখাসহ আরো বিভিন্ন সমস্যার কারণে আজ দেশের তৈরি পোশাকশিল্প খাতে নারীদের বিমুখতা রয়েছে।
দেশের একটি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী প্রবাস জীবনযাপন করছে। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য মতে, ১৯৯১ থেকে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ৯ লাখ ৩৫ হাজার ৪৬৬ জন নারী প্রবাসে কাজ করতে গেছেন। রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের একটি উল্লেখযোগ্যসংখ্যা আমাদের এই নারীসমাজ। পুরুষের সঙ্গে সহাবস্থানের মাধ্যমে দেশের জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে নারীসমাজ। অথচ নিরাপত্তাহীনতা, কম মজুরি ও পুরুষদের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম সুযোগ-সুবিধার কারণে নারীসমাজ এখন প্রবাসে যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন।
দেশের কৃষি খাতে নারীদের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা ও অবদান উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মস অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ঈদুল আজহায় বেশির ভাগ গবাদি পশু এসেছে প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে। দেশে প্রায় ১০ লাখ খামার রয়েছে, যার প্রায় ৬০ শতাংশ গ্রামীণ নারীরা পরিচালনা করেন। বিশ্বে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের ৯০ শতাংশই নারী পালন করে থাকেন।
বিশ্বের সব কৃষিপ্রধান দেশের মধ্যে বাংলাদেশেই কৃষিতে নারীর অংশগ্রহণ দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শ্রমশক্তি জরিপের তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ বছরে কৃষিক্ষেত্রে পুরুষের অংশগ্রহণের হার হ্রাস পেয়েছে কিন্তু সেখানে নারীর অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। শুধু গবাদি পশু পালন খাত বিবেচনা করলেই নারীদের কৃষিতে বিশাল অবদানের প্রমাণ পাওয়া যায়।
ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো একসময় শুধু যোগাযোগ ও বিনোদনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে এর ব্যবহারে এসেছে ভিন্নতা। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিকালেই মূলত মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম ব্যবহার করেছে। মানুষ এখন এসব মাধ্যমকে উপার্জনের অন্যতম উপায়ে পরিণত করেছে। অনলাইনে নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বেড়েছে বহু গুণে। সরাসরি কিংবা অনলাইন- দুই ধরনের ব্যবসাতেই নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার এ সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কাজে লাগিয়ে নারীরা ব্যবসামুখর হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হোলসেল অ্যান্ড রিটেইল ট্রেড সার্ভে-২০২০ জরিপ অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা ছিল ২ লাখেরও বেশি। কিন্তু ২০০২-০৩ অর্থবছরে ছিল মাত্র ২১ হাজার (বিবিসি বাংলা, ৩০ নভেম্বর ২০২১)। উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের (উই) সদস্যসংখ্যা এখন ১৪ লাখ ৪৭ হাজার। এর মধ্যে নারী উদ্যোক্তাই রয়েছেন পাঁচ লাখের মতো। বাংলাদেশে মোট উদ্যোক্তার শতকরা ৩১ দশমিক ৬১ শতাংশ নারী। বাংলাদেশ নারী উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় অগ্রগামী।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) কর্তৃক উদ্যোক্তা চিহ্নতকরণ সংখ্যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৬ হাজার হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। বাংলাদেশে কুটিরশিল্পেও নারীর অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাটজাতশিল্প, বাঁশ ও বেতশিল্প, মৃৎশিল্প, তাঁত ও বস্ত্রশিল্প, হস্তশিল্প, ক্ষুদ্র ইস্পাত ও প্রকৌশলশিল্প ইত্যাদি কুটিরশিল্পে নারীর উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ রয়েছে। মাটির মূর্তি, হাঁড়ি-পাতিল, থালা-বাসন, কলসি, পুতুলসহ খেলনাজাতীয় দ্রব্য তৈরি, চুন ও ঠোঙা তৈরি, বাঁশ ও বেতের কাজ, তাঁত বোনা, জাল বোনা, মাদুর বোনা, কাগজের ফুল ও কলম তৈরি শিল্পে নারীরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন। এর পাশাপাশি, নকশিকাঁথা, কাচ, মোম ও শোলা দিয়ে বিভিন্ন শৌখিন পণ্য তৈরি, ব্লক বাটিক ও টাই-ডাইশিল্পেও নারীদের ভূমিকা প্রায় একচ্ছত্র। মূলত নব্বইয়ের দশক থেকে বুটিকশিল্পের নতুন জাগরণে কুটিরশিল্পে নারীর অংশগ্রহণ বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৯৯২-৯৩ সালে প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (পিআইবি) পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, ৫১টি দৈনিকে পুরুষের বিপরীতে ১ দশমিক ৪ শতাংশ নারী সাংবাদিক রয়েছেন। বর্তমানে সাংবাদিকতা পেশায় নারীদের অংশগ্রহণ বহু গুণে বেড়েছে। এখন প্রায় সমানসংখ্যক নারী ও পুরুষ সাংবাদিকতা পেশায় আসছেন। তা ছাড়া নারী শিক্ষাক্ষেত্র, ওষুধশিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণশিল্প, চা-শিল্প, প্রশাসন খাত, সামরিক ও বেসামরিক খাত, স্বাস্থ্য খাত, প্রযুক্তিগত খাত, ব্যাংক ও এনজিওতে তাদের উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ এবং অবদানের মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখছে।
দেশের অর্থনীতিতে নারীসমাজের সর্বব্যাপী অবদানের পরও প্রতি বছর উল্লেখযোগ্য হারে নারীশ্রমিকের সংখ্যা কমছে, যা আমাদের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির জন্য এক গভীর সংকেত। ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৪-এর দ্বিতীয় কোয়ার্টার (এপ্রিল-জুন) অনুযায়ী, কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীতে নারীর সংখ্যা ক্রমহ্রাসমান। শ্রমশক্তি জরিপ-২০২২ (বার্ষিক) অনুযায়ী, কর্মে নিয়োজিত ৭০ দশমিক ৪৭ শতাংশ জনগোষ্ঠীর মধ্যে নারী মাত্র ২৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ। দুঃখের ব্যাপার হলো, শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৪ দ্বিতীয় কোয়ার্টারে পুরুষের কর্মে নিয়োজিত থাকার হার বাড়লেও নারীর হার নেমেছে ২৪ দশমিক ২৪ শতাংশে। শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৪ দ্বিতীয় কোয়ার্টারে নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ৩৯ দশমিক ২০ শতাংশ, যা ২০২২ সালের বার্ষিক জরিপ অনুযায়ী ছিল ৪২ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
এখন প্রশ্ন হলো, নারীর কর্মে নিয়োজিত থাকার হার ও শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার কমার কারণগুলো কী? কথায় আছে, যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে। নারী ঘরের সঙ্গে ঘরের বাইরেও সমানতালে কাজ করেন। কিন্তু আজও বাইরে কাজ করার জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি হয়নি নারীর। মজুরিবৈষম্য, অধিক কর্মঘণ্টা, কর্মক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে হেনস্তার শিকার, পর্যাপ্ত ছুটির অভাব, নিরাপত্তার অভাব ইত্যাদিসহ আরো বিভিন্ন কারণে নারী আজ শ্রমবিমুখ। কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন তারা। নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আমাদের সমাজ ও সংস্কৃতি। নানা প্রোপাগান্ডা ও তথাকথিত নিয়মাবলির নিগড়ে আবদ্ধ নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের প্রবণতা অঙ্কুরেই বিনষ্ট করে দেয়।
শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণের হার বাড়াতে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী-পুরুষের শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম যদি সমান হয়, তাহলে সেখানে মজুরিবৈষম্য থাকতে পারে না। ফলে মজুরিবৈষম্য দূর করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে ও তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে নারী কোনো ধরনের হেনস্তার শিকার হলে হেনস্তাকারীদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি দীর্ঘ কর্মঘণ্টার সংস্কার প্রয়োজন। নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্নভাবে সহায়তা প্রদান করাও জরুরি। মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ পর্যাপ্ত ছুটির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা ও কাজের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করা। শিল্প-বিপ্লবের যুগে নারী যদি প্রযুক্তিগত জ্ঞানে পিছিয়ে থাকে, তাহলে দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি প্রায় অসম্ভব। তাই প্রযুক্তিগত জ্ঞানে নারীকে এগিয়ে নিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য সামগ্রিক ও ব্যক্তিপর্যায়ে, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকতে হবে।
লেখক : শিক্ষার্থী, কমিউনিকেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
"