নরসিংদী প্রতিনিধি
‘ধর্মীয় পরিচয়ের অপশন তুলে দেওয়া হবে’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, তাদের দল ক্ষমতায় গেলে ধর্মীয় সম্প্রীতি আরো মজবুত করতে দেশের সব ফরম থেকে ধর্মীয় পরিচয়ের অপশন তুলে দেওয়া হবে। চাকরি, ভর্তি বা যেকোনো ফরমে ধর্মীয় পরিচয়ের যে অপশন, অর্থাৎ কে কোন ধর্মাবলম্বী সেই অপশন তুলে দেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান।
তিনি বলেন, দেশের মানুষের একটাই পরিচয় তারা বাংলাদেশি। কে কোন ধর্মের সেটি বড় কথা নয়। গতকাল শনিবার বিকেলে নরসিংদী-২ পলাশ নির্বাচনী এলাকার রাবান উচ্চবিদ্যালয় দুর্গামন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মঈন খান আরো বলেন, ছাত্রজনতার আন্দোলনে অন্যায় প্রতিরোধ করা হয়েছে, ছাত্র-জনতা বাংলাদেশে স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছে। রাজনীতিকে কেউ যেন কলুষিত করতে না পারে সে জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এ ছাড়া ড. আবদুল মঈন খান একই দিন উপজেলার বিভিন্ন মন্দিরে মতবিনিময় সভা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পলাশ উপজেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধ এরফান আলী, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মো. বাহাউদ্দীন ভূঁইয়া মিল্টন, সহসভাপতি আওলাদ হোসেন জনি, অ্যাডভোকেট কানিজ ফাতেমা, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিকী, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান টিপু ও প্রচার সম্পাদক ও বিএনপির মিডিয়া সমন্বয়ক হাজী জাহিদ হোসেন গাজী। এ ছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন পৌরসভা বিএনপির সভাপতি এম এ সাত্তার, সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. আলম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী মোস্তাফিজুর রহমান বাবু মহি উদ্দীন চিসতিয়া, ঘোড়াশাল পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক মাহমুদুল হক মোমেন মোল্লা প্রমুখ।
"