প্রতিদিনের সংবাদ ডেস্ক

  ২২ জানুয়ারি, ২০২১

‘একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’

প্রধানমন্ত্রীর উপহার পাচ্ছেন ভূমিহীনরা আগামীকাল উদ্বোধনের পর এসব ঘর বুঝিয়ে দেওয়া হবে

মুজিব শতবর্ষে দেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ঘোষণা বাস্তবায়নে দেশে ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের তালিকা করা হয়েছে। যাদের ঘর নেই জমি নেই তাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। দুই শতক জমির ওপর প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। ভূমিহীনদের দুই শতক জমির মালিকানাও দেওয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল শনিবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সে উপকারভোগী পরিবারের মধ্যে গৃহ হস্তান্তর কার্যকম উদ্বোধন করবেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকরা জমি ও ঘর হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধন বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং নানাবিধ তথ্য তুলে ধরেন। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর

গাজীপুর : জেলার পাঁচ উপজেলায় ২৮৫ পরিবার পাচ্ছে জমি ও ঘর। প্রথম পর্যায়ে ২১০ ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৭৫ পরিবার জমি ও ঘর পাবে। গতকাল জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

কাপাসিয়া উপজেলায় ১০০, কালিয়াকৈরে ৯০, শ্রীপুরে ২০ ঘরের মধ্যে ১৫২ ঘরের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। শেষ হয়েছে ১১৪ এবং কবুলিয়ত ও নামজারি সম্পন্ন হয়েছে ১১৭ ঘরের। ৩৮ ঘরের কাজ চলমান রয়েছে। ভিডিও কনফারেসিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে কালিয়াকৈর উপজেলা মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক উপস্থিত থাকবেন।

নোয়াখালী : প্রথম দফায় ১৫০ ঘর হস্তান্তর করা হবে। ওইদিন হাতিয়ার মন্নাননগরে ৯৪৫ পরিবারের জন্য নির্মিত একটি বড় আশ্রয়ণ প্রকল্পও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবশিষ্ট আরো ৭০৫ ঘর ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীর আগেই হস্তান্তর করা হবে। জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান গতকাল প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ আবু ইউসুফ উপস্থিত ছিলেন।

কক্সবাজার : জেলায় ৮৬৫ গৃহহীন পাচ্ছে নতুন বাড়ি। শনিবার ৩০৩ উপকারভোগীর মাঝে নতুন বাড়ি হস্তান্তর করা হবে। গতকাল দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এ সময় জানানো হয়, সদর উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে মোট ৯৬ ঘরের বরাদ্দ পাওয়া গেছে। নির্মিত হয়েছে ২০। চকরিয়া উপজেলায় ১৮০ বরাদ্দের বিপরীতে ৮০ ঘরের নির্মাণকাজ, পেকুয়ায় ৪৫ বরাদ্দের বিপরীতে ১৪, রামুতে ১৭৫ বরাদ্দের বিপরীতে ৬০, মহেশখালীতে ২০ বরাদ্দের বিপরীতে সব, উখিয়ায় ১০০ বরাদ্দের বিপরীতে ৩৫, টেকনাফে ২২৯ বরাদ্দের বিপরীতে ৬০ এবং কুতুবদিয়ায় ২০ বরাদ্দের বিপরীতে ১৪ ঘরের নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়েছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আমিন আল পারভেজ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল, উখিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান হামিদুল হক চৌধুরী ও মহেশখালী উপজেলা চেয়ারম্যান শরীফ বাদশা।

ঝালকাঠি : জেলার চার উপজেলায় ঘর পাচ্ছে ৪৭৪ পরিবার। ২৩০ ঘর প্রস্তুত করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী এসব তথ্য জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এস এম ফরিদ উদ্দিন, রাজাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোক্তার হোসেন, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) আহমেদ হাসান, সহকারী কসিশনার মাছুমা আক্তার ও আবু মুছা প্রমুখ।

সিরাজগঞ্জ : জেলার ৯ উপজেলায় ৭৯৬ ঘর বরাদ্দ হয়েছে। গতকাল সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহম্মেদ এ কথা জানান। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) চৌ. মো. গোলাম রাব্বী, সদর ইউএনও মো. আনোয়ার পারভেজ, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রবিন প্রমুখ।

টাঙ্গাইল : প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণি জানান, জেলায় ১ হাজার ১৭৪ পরিবারকে ঘর হস্তান্তর করা হবে। প্রথম কিস্তিতে ধনবাড়ী উপজেলায় ২৪, মধুপুরে ২২, গোপালপুরে ৬৮, ভূঞাপুরে ৮২, ঘাটাইলে ১১২, কালিহাতীতে ৩৫, সদরে ১৫০, নাগরপুরে ১৬, দেলদুয়ারে ২০, বাসাইলে ৯, মির্জাপুরে ৫০ এবং সখীপুরে ১৯ ঘর দেওয়া হবে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আমিনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক কাজী জাকেরুল মওলা ব্রিফিংকালে উপস্থিত ছিলেন।

কুড়িগ্রাম : সাংবাদিকদে ব্রিফিং করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। জেলা প্রশাসক জানান, জেলার ৯ উপজেলায় ১ হাজার ৫৪৯ পরিবার ঘর পাবে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ২০০, রাজারহাটে ৭০, ফুলবাড়ীতে ১৬৫, নাগেশ্বরীতে ২৬৪, ভুরুঙ্গামারীতে ২০০, উলিপুরে ২০০, চিলমারীতে ১০০, রৌমারীতে ৫০ ও চররাজিবপুরে ৩০০ পরিবার দুই শতক জমিসহ সেমিপাকা ঘর পাবেন।

মেহেরপুর : জেলায় ২৮ পরিবারকে জমিসহ ঘর দেওয়া হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খান। এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মৃধা মোহাম্মদ মুজাহীদুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তৌফিকুর রহমান, (রাজস্ব) তুষার সরকার উপস্থিত ছিলেন।

পঞ্চগড় : জেলায় ১ হাজার ৫৭ পরিবার পাচ্ছে জমিসহ আধাপাকা বাড়ি। প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্সে উদ্বোধনের পর এসব ঘরের কবুলিয়ত, সনদ ও খারিজ তুলে দেওয়া হবে। গতকাল দুপুরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক ড. সাবিনা ইয়াসমিন এসব তথ্য জানান। সদর উপজেলায় ২০৮, দেবীগঞ্জে ৫৮২, বোদায় ৫৫, আটোয়ারীতে ৭০ এবং তেঁতুলিয়ায় ১৪২ পরিবার এসব ঘর পাচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আবদুল মান্নান, সদর ইউএনও মো. আরিফ হোসেন, পঞ্চগড় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সফিকুল আলম সফিক, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শহীদুল ইসলাম শহীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পটুয়াখালী : অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহ. হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি ইসরাত জাহান, সদর ইউএনও লতিফা জান্নাতী, প্রেস ক্লাব সভাপতি স্বপন ব্যানার্জি, সহসভাপতি অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জালাল আহম্মেদ প্রমুখ। এ সময় জানানো হয়, জেলার ৮ উপজেলায় দুই পর্যায়ে ২১৩১ ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৩৩৮ ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৭৯৩ ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। শনিবার জেলা ২ হাজার ১৩১ ঘরের মধ্যে ৭২৯ উদ্বোধন করা হবে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৫০, মির্জাগঞ্জে ৩২, দুমকিতে ১৯৫, বাউফলে ১০, দশমিনায় ৪৭, গলাচিপায় ১০, কলাপাড়ায় ২৩৫ এবং রাঙ্গাবালীতে ১৫০ ঘর রয়েছে।

গাইবান্ধা : মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাদেকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছা. জেবুন নাহার, সদর ইউএনও মো. আবদুর রাফিউল আলম প্রমুখ। এতে জানানো হয়, জেলার সাত উপজেলায় ৮৪৬ গৃহ নির্মাণের জন্য ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। এ অর্থে সদর উপজেলায় ১০৫, সুন্দরগঞ্জে ২৭২, গোবিন্দগঞ্জে ১২০, সাদুল্যাপুরে ১৭৯, ফুলছড়িতে ৭৫, সাঘাটায় ৩৫ ও পলাশবাড়ীতে ৬০ গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও গাইবান্ধা সদর, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায় নবনির্মিত ৪ ব্যারাকে ২৮০ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। শনিবার জেলায় নির্মিত ১ হাজার ১২৬ গৃহ প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন করা হবে।

হবিগঞ্জ : প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহার ঘর নির্মাণে কেউ নয়-ছয় করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, হবিগঞ্জের ৯ উপজেলায় ৭৮৭ ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। যাতে মোট ব্যয় হবে ১৩ কোটি ৪৫ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। শনিবার প্রথম ধাপে ৩২৫ ঘর হস্তান্তর করা হবে। প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মর্জিনা আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) তারেক মোহাম্মদ জাকারিয়া প্রমুখ। ব্রিফিংয়ে জানানো হয় সদর উপজেলায় ১৩৫, শায়েস্তাগঞ্জে ৫৫, লাখাইয়ে ৭৭, নবীগঞ্জে ১১০, বানিয়াচংয়ে ১০৫, আজমিরীগঞ্জে ৮৮, চুনারুঘাটে ৮০, বাহুবলে ৫৭, মাধবপুরে ৮০ ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) : ফটিকছড়িতে ৬০০ ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার উদ্বোধনের পর প্রথম ধাপে ৭০ পরিবার পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর এই উপহার। ফটিকছড়ি পৌরর রাঙ্গামাটিয়া, পাইন্দং, খিরাম, কাঞ্চন নগর, সুয়াবিল, বাগান বাজার, ভূজপুর ও ধর্মপুর ইউনিয়নে এসব ঘর তৈরির কাজ চলছে। তদারকি করছেন ইউএনও মো. সায়েদুল আরেফিন। দ্বিতীয় ধাপে ৫৩০ ঘর নির্মিত হবে ৯ ইউনিয়নে।

কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) : উপজেলার ঘর পাচ্ছে ৫০। শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ইউএনও মো. মইনউদ্দিন খন্দকারের নেতৃত্বে সহকারী কমিশনার (ভূমি) খবিরুল আহসান, পিআইও মেহেদি হাসান মৃধা, উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হাসানের তদারকিতে নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য অসীম কুমার উকিল বলেন, কেন্দুয়ায় কেউ গৃহহীন থাকবে না। সবার জন্য আবাসন, কেউ থাকবে না গৃহহীন এটিই হলো আওয়ামী লীগ সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার।

মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : মঠবাড়িয়ায় ঘর পাচ্ছে ৪০ পরিবার। উপজেলা আশ্রয়ণ-২ ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) আকাশ কুমার কুন্ডু গতকাল সকালে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে প্রেস ব্রিফিং করেন। এ সময় পিআইও মিলন তালুকদার উপস্থিত ছিলেন। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে তুষখালী ইউনিয়নে ৪, ধানীসাফায় ৯, টিকিকাটায় ১১, বেতমোর রাজপাড়ায় ৩, হলতাগুলিসাখালীতে ৪, সাপলেজায় ৭ ও বড়মাছুয়া ইউনিয়নে দুটি ঘর হস্তান্তর করা হবে। সাত ইউনিয়নে ৪০ ঘর নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে এ উপজেলায় আরো ১৪১ পরিবারকে ঘর দেওয়া হবে

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) : ইউএনও মো. রিয়াজ উদ্দিন গতকাল সকালে প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, ফুলবাড়ী উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ৭৬৯ বাড়ি নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এর মধ্যে ৪৯২ বাড়ি এরই মধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কানিজ আফরোজ, উপজেলা প্রকৌশলী মো. রাইহানুল ইসলাম, পিআইও শফিউল ইসলাম প্রমুখ।

শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : শ্রীমঙ্গলে ৩০০ পরিবারের জন্য ঘর তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। দ্রুত নির্মাণকাজ সম্পন্ন করার জন্য বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছে উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ১০০ ঘর নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। ইউএনও মো. নজরুল ইসলাম জানান, ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩০০ ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তর করা হবে।

সুজানগর (পাবনা) : ২০ পরিবার পাচ্ছে নতুন ঘর। গতকাল দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান ইউএনও মো. রওশন আলী। শনিবার এ ঘর হস্তান্তর করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে পিআইও নাজমুল হুদা, সুজানগর প্রেস ক্লাবের সভাপতি শাহজাহান আলী, সাধারণ সম্পাদক এম এ আলিম রিপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close