জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) তথ্যের ভিত্তিতে বগুড়া জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) যৌথ উদ্যোগে অদ্য বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলায় একটি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।

এতে বিএসটিআইর গুণগত মানসনদ গ্রহণ না করে অবৈধভাবে ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ‘ড্রিংকিং ওয়াটার, মশার কয়েল, আইস ললি, ব্যাটারি পানি, হ্যান্ডওয়াশ, টয়লেট ক্লিনার, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, ডিশ ওয়াশিং লিকুইড, বল পেন, শ্যাম্পু এবং চানাচুর, সরিষার তেল, মরিচের গুঁড়া, হলুদের গুঁড়া (ব্র্যান্ড: সুরভী)’ উৎপাদন ও বিক্রয়-বিতরণ করায় এবং মোড়কে বিএসটিআইর মনোগ্রাম সংবলিত স্ট্যান্ডার্ড মার্ক ব্যবহার করায় মেসার্স ছালেক ফুড অ্যান্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি., গড়ফতেপুর, সোনাতলা, বগুড়াকে ‘বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন আইন, ২০১৮’ মোতাবেক ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং প্রায় ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের অবৈধ পণ্য ধ্বংস করা হয়। বগুড়া জেলা প্রশাসনের বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমির সালমান রনির নেতৃত্বে পরিচালিত ওই ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিএসটিআই জেলা অফিস, বগুড়ার পরিদর্শনকারী কর্মকর্তা (সিএম উইং) প্রকৌশলী জুনায়েদ আহমেদ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনএসআই ও বিএসটিআইর কর্মকর্তারা এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান (এপিবিএন) সদস্যরা। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

"