নোয়াখালী প্রতিনিধি

  ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

গোয়েন্দা কর্মকর্তার সেবায় মুগ্ধ সেবা প্রার্থীরা

নোয়াখালী জেলা গোয়েন্দা কর্মকর্তা জিয়া মোহাম্মদ মোস্তাফিজ বলেছেন, আমি প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী, জনগণের সেবক হয়ে কাজ করাই আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। আমি সব সময় চেষ্টা করি আমার দাপ্তরিক সব কাজ করতে গিয়ে আমার দায়িত্ব ও কর্তব্যে যেন কোনো ধরনের বিচ্যুতি না ঘটে। আমার ঊর্ধ্বতনও কর্তৃপক্ষ আমার ওপর যে দায়িত্বভার অর্পণ করেছেন আমি তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। আসলে আমাদের অঙ্গীকার পুলিশ হচ্ছে জনতার। সম্প্রতি এক আলোচনায় প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি জুয়েল রানা লিটনকে তিনি এসব কথা বলেন।

২০২২ সালে নোয়াখালী জেলায় যোগদান করার পর থেকেই জেলার মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। প্রতিনিয়ত মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত  রেখেছেন বীর চট্টলার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান জিয়া মোহাম্মদ মোস্তাফিজ। তার বাবা মরহুম আবদুল মোমেন ভূঁইয়া পুলিশের একজন চৌকস অফিসার হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন এবং তিনি

সিনিয়র অ্যাডিশনাল এসপি হিসেবে তার কর্মজীবন শেষ করেন। তার দুই ভাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।

মানবিক কাজে মানবতার মূলধনে প্রতিনিয়ত অর্জন করে যাচ্ছেন ভালোবাসার অমূল্য মুনাফা, প্রতিদিনই কোনো না কোনো মানবিক কাজ করেই যাচ্ছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। তার মন-মগজ, চিন্তাচেতনা সম্ভবত মানুষ আর মানবতা নিয়েই, তিনি মূলত সমাজে ছিন্নমূল, হতদরিদ্র, শারীরিক প্রতিবন্ধী, অসহায় মানুষ খুঁজে খুঁজে কাউকে হুইল চেয়ার, কাউকে নগদ অর্থ, শীতবস্ত্র, ত্রাণসামগ্রীসহ

বিভিন্নভাবে সমাজের অসচ্ছল মানুষকে সহযোগিতা করেন। মানবিক কাজের জন্য এরই মধ্যে নোয়াখালীবাসীর সবচেয়ে কাছের মানুষ হয়ে উঠেছেন। সর্বশেষ নোয়াখালী যখন বন্যার পানিতে নিমজ্জিত, তখনো নিজেকে স্থির রাখতে পারেননি জিয়া মোহাম্মদ মোস্তাফিজ।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close