reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ৩০ নভেম্বর, ২০২২

বিজিবি এবং বিজিপির অষ্টম সীমান্ত সম্মেলন সমাপ্ত

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)-এর মধ্যে মিয়ানমারের রাজধানী নেপিতোতে অনুষ্ঠিত অষ্টম সীমান্ত সম্মেলন ২৭ নভেম্বর শেষ হয়েছে।

বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ, এসপিপি, এনএসডব্লিউসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসির নেতৃত্বে ১০ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ও অন্য সংস্থার প্রতিনিধিরাও অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। অন্য দিকে ডেপুটি চিফ অব মিয়ানমার পুলিশ ফোর্সের পুলিশ মেজর জেনারেল অং নেইং থুর নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের মিয়ানমার প্রতিনিধিদল সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। মিয়ানমার প্রতিনিধিদলে মিয়ানমারের বর্ডারগার্ড পুলিশ (বিজিপি)-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও সে দেশের প্রতিরক্ষা, স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র এবং অভিবাসন ও জনসংখ্যাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরাও অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।

সম্মেলনের সূচনা বক্তব্যে মিয়ানমার পুলিশ ফোর্স (এমপিএফ)-এর ডেপুটি চিফ বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলকে উষ্ণ ও আন্তরিক অভ্যর্থনা জানান। তিনি বিজিবি ও বিজিপির মধ্যে বন্ধুত্ব ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ মনোভাব বজায় রেখে এবং একে অপরের মধ্যে যাতে কোনো মতানৈক্য সৃষ্টি না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে সীমান্ত সমস্যাগুলো সমাধানের সদিচ্ছা প্রকাশ করেন। তিনি ‘বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত চুক্তি-১৯৮০’-এর প্রতি মিয়ানমারের অটল অবস্থানের কথা ব্যক্ত করে অবৈধ মাদক পাচার ও সীমান্ত পারাপার রোধসহ বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সম্ভাব্য হুমকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুনরায় উভয় বাহিনীর মধ্যে সমন্বিত টহল শুরু করার বিষয়ে তাগিদ দেন। বর্ডারগার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক তার সূচনা বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রতি সৌহার্দ্যপূর্ণ ও উদার আতিথেয়তার জন্য মিয়ানমার সরকার এবং বিজিপির প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close