ক্রীড়া ডেস্ক
ফিফার পেজে বাংলাদেশের হামজা
বাংলাদেশের জার্সি গায়ে চড়ানোর অপেক্ষায় লেস্টার সিটি ফুটবলার হামজা চৌধুরী। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইংল্যান্ড প্রবাসী ফুটবলার বাংলাদেশি পাসপোর্ট পাওয়ার পাশাপাশি ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এফএ) কাছ থেকে অনাপত্তিপত্রও পেয়েছেন। এতে হামজার লাল-সবুজের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা আরো উজ্জ্বল হলো। এখন শুধু মাঠে নামার অপেক্ষা। হামজাকে বরণ করতে প্রস্তু বাংলাদেশের হাজারো ফুটবলপ্রেমী। এরই মধ্যে এবার বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার পেজে উঠে এলেন হামজা। ফিফা ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপ ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে হামজার ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘নতুন বাংলাদেশের আগামীর গর্ব হামজা।’ হামজাকে বরণ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশের হাজারো ফুটবলপ্রেমী। এখন শুধু মাঠে নামার অপেক্ষা। এরই মধ্যে এবার বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার পেজে উঠে আসলেন হামজা। ফিফা ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপ তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে হামজার ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘নতুন বাংলাদেশের আগামীর গর্ব হামজা।’ উল্লেখ্য, আজ হামজার জন্মদিন।
এদিকে গত ২৪ সেপ্টেম্বর বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন থেকে আমরা হামজার বিষয়ে ছাড়পত্র পেয়েছি, মানে এনওসি। তিনি আরো বলেন, আমরা এখন ফিফার কাছে পাঠিয়েছি। আশা করছি, এক মাসের মধ্যে হামজার বিষয়ে সব কিছু পরিষ্কার হবে। কোনো সমস্যা না থাকলে হামজা শিগগিরই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবে। হামজা বাংলাদেশি পাসপোর্টের আবেদন করেছিলেন চলতি বছরের জুনে। লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশনে তার পাসপোর্ট এসে গিয়েছিল মাসখানেকের মধ্যেই। লেস্টার সিটির হয়ে প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতিতে ব্যস্ত থাকায় বাংলাদেশি পাসপোর্টটা গ্রহণ করতে পারছিলেন না হামজা। গত ৩ আগস্ট হামজার পক্ষে পাসপোর্টটি গ্রহণ করেন তার মা রাফিয়া চৌধুরী। এ মৌসুমে লেস্টারের হয়ে প্রিমিয়ার লিগে একটি এবং লিগ কাপে একটি ম্যাচ খেলেছেন হামজা। প্রসঙ্গত, হামজা চৌধুরী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইংলিশ ফুটবলার। ইংল্যান্ডের হয়ে বয়সভিত্তিক ফুটবলে খেলেছেন তিনি। যেহেতু ইংল্যান্ডের যুব দলে খেলেছেন, তাই অন্য দেশের হয়ে খেলতে হলে দেশটির অনাপত্তিপত্রের প্রয়োজন ছিল তার। বর্তমানে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লেস্টার সিটির হয়ে খেলছেন ২৬ বছর বয়সি হামজা। সব ঠিক থাকলে আগামী নভেম্বরে ফিফা উইন্ডোয় বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা যেতে পারে হামজা চৌধুরীকে।
"