রাশেদুল ইসলাম, কক্সবাজার

  ০৩ জুন, ২০২৩

কক্সবাজার সৈকতে জনস্রোত

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পর্যটকের জনস্রোত নেমেছে। আনন্দ আর হই-হুল্লোড়ে সাগরতীরে মেতে উঠেন তারা। সাগরতীর জুড়ে লোকে লোকারণ্য। পর্যটকদের নিরাপত্তায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানায় বিচকর্মী ও ট্যুরিস্ট পুলিশ। শুক্রবার (২ জুন) বিকেলে সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা, কলাতলীসহ বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে এ দৃশ্য দেখা যায়।

সৈয়দপুর থেকে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে এসেছেন আবছার। তিনি বলেন, সমুদ্রের নোনাজলে গা ভাসিয়ে অন্যরকম এক প্রশান্তি। এখানে মনের সব দুঃখণ্ডকষ্ট ভুলে থাকা যায়।

আরেক পর্যটক আবদুল মোনাফ বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতের সঙ্গে অন্য কোনো স্থানের তুলনা হয় না। এখানে নিরাপত্তাব্যবস্থা চমৎকার। পুলিশের উপস্থিতি রয়েছে সব পয়েন্টে। কক্সবাজার ঘুরে বেশ আনন্দ পাচ্ছি।

ফটোগ্রাফার ফারুক রহমান বলেন, সপ্তাহের অন্য দিনে আয় হয় ৬০০-১১০০ টাকা। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পর্যটকদের ছবি তুলে প্রায় চার হাজার টাকা আয় হয়েছে।

পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত বিচকর্মীদের সুপারভাইজার মাহবুব জানান, পর্যটকদের সমুদ্রস্নান নিরাপদ রাখতে বিচকর্মীরা সব সময় নিয়োজিত রয়েছেন। সতর্ক দৃষ্টি রাখা হচ্ছে- পর্যটকরা যাতে কোনো ধরনের দুর্ঘটনার শিকার না হন।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ প্রতিদিনের সংবাদকে জানান, সাপ্তাহিক ছুটিতে পর্যটকে পরিপূর্ণ সমুদ্রসৈকত। সমুদ্রসৈকতসহ গুরুত্বপূর্ণ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ট্যুরিস্ট পুলিশের তৎপরতা রয়েছে। পর্যটক নিরাপত্তায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close