৭৬ দিন পর তোলা হলো ছাত্র আন্দোলনে নিহত সাগরের মরদেহ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর রামপুরায় গুলিতে নিহত ভ্যানচালক মো. সাগরের (২৩) মরদেহ আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য তোলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে খিলগাঁওয়ের তালতলা কবরস্থান থেকে সাগরের মরদেহ তোলে পুলিশ। মরদেহ তোলার পর ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ঢাকা মেট্রো দক্ষিণের পুলিশ পরিদর্শক মো. বাদশা আলম জানান, চলতি বছরের (১৯ জুলাই) রামপুরার ডিআইটি রোডের বেটার লাইফ হাসপাতালে সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান সাগর। পরে (২০ জুলাই ) খিলগাঁও তালতলা কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। ১ সেপ্টেম্বর রামপুরা থানায় সাগর হত্যা মামলা দায়ের হয়। মামলার তদন্তের স্বার্থে আদালতের নির্দেশে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে খিলগাঁও তালতলা কবরস্থান থেকে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মরদেহ তোলা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
সাগরের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার ভরা গ্রামে। কার বাবার নাম সাত্তার মিয়া। রামপুরার ২৭/১৫ মৌলভিরটেকে ভাড়া বাসায় থাকতেন।