reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

৬ বছর পর ট্রাংকে ভরা তরুণীর লাশের রহস্য উদঘাটন

রেজাউল

ঘটনাটি ঘটে ২০১৫ সালের ৩ মে । চট্টগ্রাম থেকে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে আসার পর ঈগল পরিবহনের লাগেজ বক্সে রাখা ট্রাংকে অজ্ঞাতনামা তরুণীর লাশ পাওয়া যায়।

ছয় বছর পর পিবিআই ওই লাশের পরিচয় শনাক্ত এবং এর সঙ্গে জড়িত এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।

শনিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিবিআইয়ের প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির প্রধান পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বনজ কুমার মজুমদার।

তিনি বলেন, ‘ছয় বছর আগে গাবতলী বাস টার্মিনালে পাওয়া লাশটি চট্টগ্রাম থেকে নিখোঁজ হওয়া শম্পা বেগমের (২৮)। তার গ্রামের বাড়ি খুলনার দৌলতপুরে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শুক্রবার কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে রেজাউল করিমকে (৩৮) গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর রেজাউল আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে শম্পা হত্যার দায় স্বীকার করেন। রেজাউলের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার ইপিজেড এলাকায়।’

ডিআইজি আরও বলেন, ‘এটি একটি সূত্রবিহীন মামলা ছিল। শম্পাকে হত্যার পর লাশ প্রথমে ট্রাংকে রাখেন। সেই ট্রাংক রিকশায় করে চট্টগ্রাম এ কে খান মোড়ে ঈগল পরিবহনের কাউন্টারে নিয়ে আসেন। টিকিট কেটে বাসের বক্সে ট্রাংকটি তুলে দেন। চালকের সহকারীকে তিনি জানিয়েছিলেন, ভাটিয়ারী কাউন্টার থেকে টিকিটের যাত্রী উঠবে। কিন্তু পরবর্তী কাউন্টারে বর্ণিত যাত্রী না ওঠায় বাসটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা করে।’

শম্পার বাবা ইলিয়াস শেখ বলেন, শম্পার সঙ্গে রেজাউলের বিয়ে হয়েছে বলেই তারা জানেন।

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
লাশের রহস্য উদঘাটন,ট্রাংকে ভরা তরুণীর লাশ
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close