নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শিশুদের শুভেচ্ছা
বাছাই করা ৭৬টি লেখা নিয়ে হবে সম্মাননা গ্রন্থ

উন্নত-সমৃদ্ধ ও আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নসারথি, জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কারপ্রাপ্ত, আত্মপ্রত্যয়ী নন্দিত রাষ্ট্রনায়ক, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন ছিল ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২। তার জন্মদিনের মাহেন্দ্রক্ষণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে নানা কর্মসূচি নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই কর্মসূচিগুলোর একটি হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে শিশুদের শুভেচ্ছা বার্তা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীরা পদ্মা সেতুর অর্জনে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ১০০ শব্দের মধ্যে শুভেচ্ছা বার্তা প্রেরণ করে। প্রাথমিকভাবে সারা দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা প্রতিটি শ্রেণি থেকে বাছাই করা সেরা লেখা (প্রতি শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর একটি লেখা) ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত ই-মেইল ঠিকানায় পাঠিয়ে দেন। প্রথম ধাপে ১০ হাজার লেখা মাউশির মেইলে জমা হয়। এই ১০ হাজার লেখা থেকে ৬৮৫টি লেখা বাছাই করেন মাউশির কর্মকর্তারা। পরে ১৬ জানুয়ারি এই ৬৮৫টি লেখা থেকে ৭৬টি লেখা বাছাই করে একটি সম্মাননা গ্রন্থ প্রকাশের উদ্দেশ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
শিশুদের পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তায় পদ্মা সেতু নির্মাণে ও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রত্যয়ের চিত্র ফুটে ওঠে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও প্রশাসন শাখার সহকারী পরিচালক রূপক রায়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। শিক্ষা অধিদপ্তরের সর্বস্তরের কর্মকর্তারা কর্মশালায় অংশ নেন।
প্রধান অতিথি তার সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় সফল রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সফলতা কামনা করেন। সোমবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালায় শিক্ষার্থীদের পাঠানো ১০ হাজার লেখা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে বাছাই করা ৭৬টি লেখা পুস্তক আকারে ছাপানো হবে এবং ডিজিটাল আর্কাইভে সংরক্ষণ করা হবে।
পিডিএস/এমএইউ