reporterঅনলাইন ডেস্ক
  ২২ নভেম্বর, ২০১৯

এবার পেঁয়াজ এলো মিয়ানমার থেকে

এসব পেঁয়াজ স্থলবন্দর থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিভাগীয় শহরে সরবরাহ করা হচ্ছে

মিয়ানমার থেকে ১ হাজার ৭০৯ টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। ১২ জন ব্যবসায়ী এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছেন। ইতোমধ্যে পণ্য খালাস করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে এসব পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আফসার উদ্দিন।

কাস্টমস সূত্র জানায়, গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় ভারত। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে পেঁয়াজ আসা শুরু হয় মিয়ানমার থেকে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে চলতি নভেম্বর মাসে ১৭ দফায় ৩৬ হাজার ৭৭৩ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। এর আগে গত ৭ নভেম্বর ১ হাজার ৮১৬ টন পেঁয়াজ এসেছিল। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চালানে ১ হাজার ৭০৯ টন পেঁয়াজ আসে। ১২ জন ব্যবসায়ীর কাছে ১৫টি পালারে করে এসব পেঁয়াজ টেকনাফ স্থলবন্দরে আসে।

স্থানীয় আমদানিকারকেরা জানান, দেশের চাহিদা মেটানোর জন্য তারা মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি করছেন। আসার পথে অনেক পেঁয়াজ তাদের নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এতে করে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দেশের সংকট মোকাবিলায় আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে মিয়ানমারেও পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে। তাই পেঁয়াজ আমদানি দিন দিন কমছে। এর মধ্যে চলতি মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চালানটি টেকনাফের আনা হয়েছে। এসব পেঁয়াজ স্থলবন্দর থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিভাগীয় শহরে সরবরাহ করা হচ্ছে।

মিয়ানমার থেকে আসা পেঁয়াজগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে খালাস করা হচ্ছে। রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে ৬৫টি পেঁয়াজ ভর্তি ট্রাক স্থলবন্দর ছেড়ে গেছে বলে জানান স্থলবন্দর পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ল্যান্ডপোর্ট টেকনাফ লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক জসিম উদ্দিন।

পিডিএসও/হেলাল

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
মিয়ানমার,পেঁয়াজ,স্থলবন্দর
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close