নিজস্ব প্রতিবেদক
সহায়ক নীতিমালার অভাবে ওয়্যারহাউস সম্প্রসারণ বাধাগ্রস্ত
বাংলাদেশে কৃষিপণ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্য সংরক্ষণে ওয়্যারহাউস বা স্টোরেজ নীতিমালা নেই। ফলে অন্যান্য পণ্যের সংরক্ষণে ওয়্যারহাউস বা স্টোরেজ সম্প্রসারণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই অবস্থায় বিদ্যমান নীতির সংস্কার বা এ খাতের বিকাশের লক্ষ্যে নতুন একটি নীতিমালা প্রণয়ন একান্ত আবশ্যক বলে জানানো হয়।
গতকাল রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) সহায়তায় ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত বাংলাদেশ লজেস্টিকস কস্ট স্টাডি (ওয়্যারহাউস এবং স্টোরেজ) শীর্ষক এক গবেষণার প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে আসে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রুপের লিড ইকোনোমিস্ট চার্লস কোনাকা এবং নাইট ফ্যাঙ্কের পরিচালক সুগাতা সরকার গবেষণার তথ্য উপস্থাপন করেন।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালন ও সম্প্রসারণে পণ্য সংরক্ষণ এবং ওয়্যারহাউস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশে এ খাতের জন্য একটি নীতিমালা রয়েছে যেটি ১৯৫৯ সালে প্রবর্তন করা হয়েছিল। এ নীতিমালায় শুধু কৃষিপণ্য সংরক্ষণে ওয়্যারহাউস ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। তবে সময়ের পরিক্রমায় কৃষিপণ্য ছাড়াও অন্যান্য পণ্যের সংরক্ষণে ওয়্যারহাউস বা স্টোরেজের বিকল্প নেই। এ অবস্থায় বিদ্যমান নীতির সংস্কার অথবা এ খাতের বিকাশের লক্ষ্যে নতুন একটি নীতিমালা প্রণয়ন একান্ত আবশ্যক।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, বর্তমান সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালন ও সম্প্রসারণে পণ্য সংরক্ষণ এবং ওয়্যারহাউস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
"