অনলাইন ডেস্ক
০৪ অক্টোবর, ২০১৯
টোকন ঠাকুর
আষাঢ় জানে আষাঢ় জানে
আষাঢ় জানে আষাঢ় জানে তবু আষাঢ় জানে না
গুঁড়ি গুঁড়ি মেঘ কেমনে হয় উথলে ওঠা ফেনা!
শ্রাবণ জানে শ্রাবণ জানে তবু শ্রাবণ জানে না
ধর্ষিতার লাশ এই দেশে তার প্রেমিকও নেবে না
খ।
আষাঢ়ও নেই শ্রাবণও নেই মনে বর্ষাকাল যদি
মাথার ভেতর শব্দ তোলা সিন্থেঠিক নদীর
গপ্পোগুলো ছলকে পড়ে, যাকে কবিতা বলে ভেবে
পরে দেখি তা কবিতাও নয়, হয়তো একটা ঘোর
আষাঢ় যায়, শ্রাবণ যায়, আসে দুঃসহ ভাদর
এই অবস্থায় ভালোবাসাকে কে আর টেনে নেবে?
গ।
মেঘের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ বা কালিদাসও ছিলেন
মেঘের সঙ্গে থাকতে পারাই কবিত্ব হয় যদি
যদির পরে বসিয়ে দিচ্ছি অন্তঃমিলের নদী
নদীর কথা মনে পড়লেই বাঁশি ও ভাটিয়ালি
বাজতে থাকবে বলেই আমরা চরম বাঙালি
নদী আমাদের কাব্যগ্রন্থে মেঘবৃষ্টি দিলেন
"
প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন