নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর রক্ষায় কর্ণফুলী নদীকে বাঁচানোর বিকল্প নেই। তিনি বলেন, কর্ণফুলী নদী ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি দূষণরোধ ও অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হবে। বে-টার্মিনাল দ্রুত নির্মাণের লক্ষ্যে ফার্স্ট ট্র্যাকে আনতে শিগগির প্রধানমন্ত্রী উদ্যোগ নেবেন বলেও তিনি জানান। গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম বন্দরের নির্মাণাধীন বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।

শুক্রবার বিকালে বন্দরের পাইলট ভ্যাসেল রক্ষীতে উঠে কমিটির সদস্যরা বোট ক্লাব থেকে শুরু পরিদর্শন কার্যক্রম শুরু করেন। সংসদীয় কমিটির সদস্যরা বন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল, এনসিটি, সিসিটি ও কর্ণফুলী চ্যানেলসহ বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে ঘুরে দেখেন।

পরিদর্শনকালে কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিদর্শন টিমে উপস্থিত ছিলেন সদস্য রণজিৎ কুমার রায়, মাহফুজুর রহমান, এম আবদুল লতিফ, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, এস এম শাহজাদা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আবদুছ ছাত্তার, উপসচিব বেগম মালেকা পারভীন, ড. দয়াল চাঁদ মন্ডল, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের উপপরিচালক আবদুল জব্বার, সিনিয়র সহকারী সচিব এস এম আমিনুল ইসলাম। এ সময় বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রকৌশল) ক্যাপ্টেন এম মহীদুল হাসান, সদস্য, হারবার মেরিন কমডোর শফিউল বারী, চিফ হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার এম আরিফুর রহমান, বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক, ডেপুটি ম্যানেজার (এস্টেট) জিল্লুর রহমান, উপসচিব আজিজুল মওলা উপস্থিত ছিলেন।

"