খুলনা ব্যুরো
খুলনায় মাছের উৎপাদন বাড়লেও কমেছে রফতানি
খুলনা অঞ্চলে মাছের উৎপাদন বাড়লেও কমেছে মৎস্য ও মৎস্য পণ্য রফতানি। গত অর্থ বছরের তুলনায় হিমায়িত চিংড়ি, হিমায়িত মাছ (মিঠা পানি), হিমায়িত (সামুদ্রিক), বরফায়িত মাছ (কোল্ড ফিস), জীবন্ত কুইচা, কাঁকড়া, চিংড়ির খোসা ও অন্যান্য মাছ রফতানি কমেছে ১১৬ দশমিক ২৮১ ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় ৯৯.৯৮ কোটি টাকা।
মৎস্য পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রণ দফতর খুলনা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে মৎস্য ও মৎস্য পণ্য রফতানির পরিমাণ ছিল ৩০ হাজার ২১৭.০৬৯ মেট্রিক টন। যার মূল্য ছিল ৩৩ কোটি ৬১ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৬ ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ হাজার ৫৮৮ .২৪ কোটি। ২০১৭-১৮ অর্থবছর মৎস্য ও মৎস্য পণ্য রফতানি হয় ২৯ হাজার ২০০.৭৮৮ মেট্রিক টন। যার মূল্য ৩১ কোটি ১০ লাখ ৮২ হাজার ৮০ ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ হাজার ৪৮৮.৬৬ কোটি। জানা গেছে, গলদা, বাগদা, ক্যাট ফিশ, কার্প, ইলিশ, পারশে, ইল, বাইন, সল্ডটেড মাছ, ভেটকি, দাতিনা, কুইচা, কাঁকড়া, শুটকি এসব প্রজাতির মৎস্য চাষ হচ্ছে। এসব মাছ চাষ করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছে প্রত্যন্ত অঞ্চলের চাষি, ফঁড়িয়া ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
আর এ সব মৎস্য রফতানি করছে বিভিন্ন মাছ কোম্পানি মালিকরা। মৎস্য পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রণ দফতর খুলনার সিনিয়র সহকারী পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, গত অর্থবছরের তুলনায় রফতানি আয় কমেছে।
"