লাইফস্টাইল ডেস্ক
দাঁত ঝকঝকে রাখতে...
সুস্থ ও সুন্দর হাসির জন্য চাই ঝকঝকে দাঁত। দাঁত ঝকঝকে না হলে মন খারাপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ ঝকঝকে সুন্দর দাঁত মানে ঝকঝকে সুন্দর হাসি। আর সুন্দর হাসি মানেই সুস্থতা। সেজন্য আপনাকে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। চলুন জেনে নেই সেসব নিয়মের কয়েকটি-
সপ্তাহে অন্তত একবার বেকিং সোডা টুথপেস্টের মতো ব্যবহার করে দাঁত মেজে ফেলুন, দাঁত সাদা হবে আরো। তবে খেয়াল রাখবেন, সোডা যেন পেটে না যায়। লবণ ও ১ চিমটি বেকিং সোডা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। এছাড়াও বেকিং সোডা ও হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মিশিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়।
একটানা অনেক দিন ধরে একই টুথব্রাশ ব্যবহার করা ঠিক নয়। এতে মুখে ব্যাকটেরিয়া জমে আর দাঁতও ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। তাই প্রতি দুই মাস পর টুথব্রাশ পাল্টে ফেলা উচিত।
টুথপেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় লবণ। এটিও দাঁত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। আর এভাবে দাঁত ব্রাশের পর অবশ্যই মুখের লবণটুকু ফেলে দিতে হবে।
কাঠের কয়লা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে কাঁঠের কয়লাটি যেন জীবাণুমুক্ত থাকে। এর আগে কয়লাটি মিহি গুঁড়ো করে নিতে হবে, তা না হলে দাঁত মাজতে গেলে ব্যথা লাগবে।
আপেলকে বলা হয় প্রাকৃতিক টুথব্রাশ। খাওয়াদাওয়ার পর একান্তই যদি দাঁত ব্রাশ করার সুযোগ না থাকে। তবে, একটি আপেল কিন্তু দাঁত ব্রাশের কাজ করে দিতে পারে। প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশের আগে আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কুলকুচি করলে দাঁত ঝকঝকে হবে। সেই সঙ্গে দাঁত ও মাড়ির ব্যাকটেরিয়াও দূর হবে। ভিনেগার দাঁতের লালচে দাগ দূর করে দাঁতের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে।
"