ক্রীড়া ডেস্ক
এগিয়ে থাকল দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথম দিন শেষে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার লড়াইটা সমানে সমান ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় দিনেই পাল্টে গেল দৃশ্যপট। প্রোটিয়াদের (৩৩৫/১০) জবাব দিতে নেমে ১৭৭ রানের মধ্যে ৬ উইকেট খুয়ে বসেছে ইংলিশরা। জো রুট করেছেন ৭৮ রান। বেয়ারস্টো ফিরেছেন ৪৫ রানে। ব্যালান্সের ব্যাট থেকে এসেছে ২৭ রান।
পরশু দিনের শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার। লাঞ্চের আগেই ফেরেন দুই ওপেনার। এলগার ৬ ও কুন ৩৪ রানে ফিরলে কিছুটা চাপে পরে দল। এরপর হাশিম আমলা ও কুইন্টন ডি ককের জুটি পরিস্থিতি ভালোই সামলেছেন। ১১৩ রানের জুটি দলকে বড় লক্ষ্যের আভাস দিচ্ছিল। ৬৮ রানে ডি কককে ফিরিয়ে ইংলিশদের স্বস্তি এনে দেন ব্রড।
এর কিছুক্ষণ পরেই ছোটোখাটো একটা ‘ঝড়’ বয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা মিডল অর্ডারের ওপর। ৪১ রানের ব্যবধানে আমলা, ডু প্লেসি ও বাভুমাকে হারিয়ে রীতিমতো ধুঁকতে থাকে তাঁরা। নিজের ক্যারিয়ারে অষ্টম বারের মতো ব্রডের বলে প্যাভিলিয়নে ফেরেন আমলা। সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ২২ রান দূরে থেকেই ফিরতে হয় তাঁকে। এরপর অল্প সময়ের মাঝে ডু প্লেসি, বাভুমাকে ফিরিয়েছেন স্টোকস।
যখন দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩০০ রানের নিচেই অলআউট করার স্বপ্ন দেখছিলেন রুট, তখনই দেয়াল হয়ে দাঁড়ান ভার্নন ফিল্যান্ডার ও ক্রিস মরিস। দিনের শেষভাগে তাঁদের ৭৪ রানের জুটি দলকে বিপদমুক্ত করে। এই জুটিতে চড়ে কক্ষপথে ফেরে প্রোটিয়ারা।
"