ক্রীড়া ডেস্ক

  ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

প্রতি বছরই আইসিসির টুর্নামেন্ট

২০২৩-২০৩১ সালে আইসিসি টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নস কাপ করার প্রস্তাবনা এনেছে। যে টুর্নামেন্টে বিশ্বের সেরা ১০ দল ২০১৯ সালের বিশ্বকাপের মতো ৪৮টি ম্যাচ খেলবে। আইসিসির প্রস্তাবনা অনুযায়ী ২০২৪ ও ২০২৮ সালে টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নস কাপ এবং ২০২৫ ও ২০২৯ সালে ওয়ানডে চ্যাম্পিয়নস কাপ অনুষ্ঠিত হবে। এর পাশাপাশি ২০২৬ ও ২০৩০ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে। ২০২৩ সালের বিশ্বকাপের পর ২০২৭ ও ২০৩১ সালেও হবে বিশ্বকাপ।

নারীদের ওয়ানডে চ্যাম্পিয়নস কাপ হবে ২০২৩ ও ২০২৭ সালে, বিশ্বকাপ হবে ২০২৫ ও ২০২৯ সালে। টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নস কাপ হবে ২০২৪ ও ২০২৮ সালে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে ২০২৬ ও ২০৩০ সালে।

৫০ ওভারের চ্যাম্পিয়নস কাপকে চ্যাপিয়নস ট্রফির মতোই ধরা হবে। গত বছর অক্টোবরে আইসিসির বোর্ড সভাতে এই প্রস্তাবনা তোলা হয়েছিল। যা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে বোর্ড ও আইসিসি কর্তাদের মাঝে। ওয়ানডে চ্যাম্পিয়নস কাপে খেলবে মাত্র ৬ দল, যেখানে খেলা হবে মোট ১৬টি। আইসিসির প্রস্তাবিত ২০২৩-২০৩১ চক্র সম্পর্কে মতামত দিতে ক্রিকেট বোর্ডগুলোকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। মার্চের শেষে আইসিসির বোর্ড সভায় আসবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আইসিসির প্রধান নির্বাহী মানু সাহনির মতে প্রতি বছরই আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট থাকা উচিত যাতে করে আইসিসির অর্থ প্রবাহ আরো ভালো হয়। যদিও তিন মোড়ল (ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড) দ্বিপক্ষীয় সিরিজের জন্য বেশি সময় চায়। যাতে করে তারা বেশি মাত্রায় রেভিনিউ ঘরে তুলতে পারে।

আইসিসির প্রস্তাবিত চক্র বাস্তবায়িত হলে এইসব টুর্নামেন্ট করতেই ক্যালেন্ডারের বড় একটা অংশ শেষ হয়ে যাবে। যাতে করে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ সেভাবে আয়োজন করা সম্ভব হবে না। এসবের সঙ্গে আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ তো আছেই। আইসিসির প্রস্তাবনায় আরো উঠে এসেছে অলিম্পিকে ক্রিকেট সংযুক্তি। লস অ্যাঞ্জেলসে ২০২৮ সালের অলিম্পিকে ক্রিকেট ইভেন্ট থাকার ব্যাপারে আশাবাদী আইসিসি।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close