আন্তর্জাতিক ডেস্ক

  ১৯ জুলাই, ২০১৯

যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপকে স্বাগত রোহিঙ্গাদের

মিয়ানমারের সেনাপ্রধানসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যুক্তরাষ্ট্র নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক কারারুদ্ধ এক রোহিঙ্গা অধিকারকর্মী। তবে একে প্রথম ধাপ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নিপীড়িত এই জনগোষ্ঠীর সহায়তায় আরো পদক্ষেপ নিতে হবে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর পূর্বপরিকল্পিত ও কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালোর প্রায় দুই বছর পর গত মঙ্গলবার দেশটির সেনাবহিনীর শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল রাখাইনে ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেয় ওয়াশিংটন। পররাষ্ট্র দফতর থেকে জানানো হয়, সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাংসহ আরো তিনজন সেনা ও তাদের পরিবারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে অংশ নিয়ে এক্টিভিস্ট ওয়াই ওয়াই নু বলেন, দশক ধরে চলে আসা ‘অমরত্ব’ থেকে মিয়ানমারের সেনবাহিনীর ওপর এই পদক্ষেপ জরুরি ছিল। তিনি বলেন, ‘আমাদের অনেকেই এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। তবে আমরা একে প্রথম ধাপ বিবেচনা করছি এবং আরো কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার আশার করছি।’ সেনা কর্মকর্তাদের ‘ধরা-ছোঁয়ার’ বাইরে থাকার এই পরিস্থিতির অবসান প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।

গত বুধবার তিনি হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও দেখা করেন।

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close