নিজস্ব প্রতিবেদক

  ২৩ জুন, ২০১৭

ঈদযাত্রা

সব পথ মিলেছে যেন স্টেশনে

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে শুরু হয়েছে সরকারি ছুটি। গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ কর্মদিবস শেষে বাস, লঞ্চ ও রেলস্টেশনগুলোতে ঘরমুখী মানুষের ভিড় বেড়েছে। প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে সবাই কাক্সিক্ষত গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। তাদের সব পথ যেন এসে মিলেছে স্টেশনে। ঈদের চিরায়ত গণপরিবহন সংকট, বাস, লঞ্চ ও ট্রেনে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। তবে সড়ক-মহাসড়কে কিছুটা যানজট সৃষ্টি হওয়ায় অনেকটা অস্বস্তিতে বাড়ি ফিরছে ঘরমুখী মানুষ।

পরিবহন সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি অফিস ছুটি রোববার থেকে। তার আগের শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি হওয়ায় বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে বাড়িতে ফিরছে ঈদযাত্রীরা। গণপরিবহনে ঘরমুখী মানুষের চাপ ছিল লক্ষ করার মতো। বিকেলে রাজধানীর বাস, লঞ্চ ও ট্রেনস্টেশনগুলোতে দেখা গেছে, ঘরমুখী মানুষের পদচারণায় টার্মিনালগুলোতে ঈদের আমেজ বিরাজ করছে। শিকড়ের টানে ছুটে চলা মানুষের হাত-কাঁধে ছিল ব্যাগ-লাগেজ। প্রিয়জনের জন্য কেউ ঈদের উপহার, আবার কেউ নিয়ে যাচ্ছে নিত্যপণ্য। রাজধানীর গাবতলী, সায়েদাবাদ ও মহাখালী বাস টার্মিনালে দেখা গেছে, ঈদের যাত্রী বহনে পর্যাপ্ত বাস প্রস্তুত রয়েছে। গতকালও বিভিন্ন নামিদামি পরিবহন কোম্পানির বাসের টিকিট বিক্রি হয়েছে। তবে কম ভাড়ার আশায় অনেকেই বাস, লঞ্চ ও ট্রেনের ছাদে চড়ে বাড়ি ফিরছে।

কমলাপুর রেলস্টেশনে উপচে পড়া ভিড় : সূচি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ঢাকা ছাড়ছে ট্রেন। এতে খুশি রেলপথের যাত্রীরা। কমলাপুর রেলস্টেশনের ম্যানেজার সীতাংশু চক্রবর্তী জানান, ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘরমুখী মানুষের ভিড় বাড়ছে স্টেশনে। ট্রেনও নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে যাচ্ছে। তিনি আরো জানান, দিনের প্রথম ট্রেন ‘পারাবত এক্সপ্রেস’ নির্ধারিত ৬টা ৩৫ মিনিটেই সিলেটের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। ‘সোনার বাংলা এক্সপ্রেস’ চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে নির্ধারিত সময় ৭টায়। এছাড়া ‘এগারোসিন্দুর প্রভাতী’ সোয়া ৭টায় কিশোরগঞ্জের উদ্দেশে, ‘তিস্তা’ সাড়ে ৭টায় দেওয়ানগঞ্জের উদ্দেশে, ‘মহানগর প্রভাতী’ ৭টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশে, ‘নীলসাগর এক্সপ্রেস’ সকাল ৮টায় চিলাহাটির উদ্দেশে, ‘রংপুর এক্সপ্রেস’ সকাল ৯টায় রংপুরের উদ্দেশে এবং ‘অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস’ সকাল পৌনে ১০টায় তারাকান্দির উদ্দেশে ছেড়ে যায়। আর বাকি ট্রেনগুলো নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে যাবে।

কমলাপুর রেলস্টেশনে আসা বেসরকারি সংস্থার কর্মী অদিতি জানান, বাড়ি যেতে অনেক কষ্ট হলেও শেষ পর্যন্ত নিরাপদে বাড়ি ফেরার আনন্দটাই আলাদা।

সিরাজগঞ্জের যাত্রী বশীর আহমেদ জানান, প্রতিটি বগিতে অনেক যাত্রী দাঁড়িয়ে আছে। এরপরও সঠিক সময়ে বাড়িতে ফেরা গেলে এই কষ্টকে আর কষ্টই মনে হবে না।

ঈদুল ফিতরে ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলার যাত্রীদের জন্য গত ১২ জুন থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করে রেলওয়ে। সেদিন যারা টিকিট নিয়েছিল, তারা ২১ জুন ঢাকা ছেড়ে গেছে। আর যারা ১৩ জুন টিকিট সংগ্রহ করেছে, তারা গতকাল বাড়ির উদ্দেশে ঢাকা ছেড়ে গেছে।

এবার যাত্রীসেবায় ১৩৩২টি কোচ : এবার ঈদে সরকারি ছুটি ২৫-২৭ জুন। তার আগে শুক্র ও শনিবার থাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ভিড় বেড়েছে ঈদযাত্রায়। তাই এবার ঈদে নতুন করে ১৩৩২টি কোচ চালু করেছে রেলওয়ে। ঢাকা থেকে ৬০ হাজার এবং চট্টগ্রাম থেকে ১৫ হাজার যাত্রীসহ সারাদেশে প্রতিদিন ২ লাখ ৬৫ হাজার যাত্রী পরিবহনের সক্ষমতা রয়েছে রেলওয়ের।

বাস টার্মিনালে যাত্রীদের ভিড় : প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভিড় ততই বাড়ছে বাস টার্মিনালগুলোতে। রাজধানীর সায়েদাবাদ, গাবতলী ও মহাখালী বাসস্টেশনে গিয়ে যাত্রীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে যাত্রীদের পদচারণায় মুখর ছিল বাসস্টেশনগুলো। বিশেষ করে গতকাল শেষ কর্মদিবস হওয়ায় যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে বেশি। যারা আগে টিকিট কেটে রেখেছিল, তারা নির্বিঘেœ যাত্রা শুরু করেছে। আর যারা টিকিট কাটেনি, তারা টিকিটের জন্য এক কাউন্টার থেকে অন্য কাউন্টারে ছুটছে।

রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে গিয়ে যাত্রীদের ঢল দেখা গেছে। অনেকে দল বেঁধে বাসে উঠছে। দূরপাল্লার গাড়িগুলো যাত্রী নিয়ে নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে ছেড়ে যাচ্ছে। ঘরমুখী মানুষের বাড়ি ফেরায় যানবাহনের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এ কারণে এসব বাস টার্মিনালের আশপাশের রাস্তাগুলোতে তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে রাজধানীর অন্যান্য সড়কেও। সকাল থেকে রাজধানীর বহির্গমন পথ গাবতলী, আব্দুল্লাহপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। টার্মিনালে অপেক্ষমাণ গাড়ি ও যাত্রীদের চাপে এই যানজট বলে জানা গেছে। তবে অন্যান্য বছর উত্তরের পথে যাওয়া যাত্রীদের ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজটের যে দুর্ভোগ পোহাতে হতো, গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত তার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। আমাদের গাজীপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এই পথে যান চলাচল স্বাভাবিকভাবেই চলছে।

ঈদে ঘরমুখী মানুষের চাপ সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালেও। প্রতিটি কাউন্টারে যাত্রীদের চাপ লক্ষ করার মতো। ঈদযাত্রায় চাপ বেড়ে যাওয়ায় গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশের প্রায় ১৩ কিলোমিটার এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। মেঘনা সেতুর ঢাল থেকে গোমতী সেতু পর্যন্ত থেমে আছে এই যানজট।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাশেম আলী মুন্সী বলেন, ‘ঈদে যানবাহনের চাপ বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা যানজট আছে। সকাল থেকে গাড়ির চাপ বাড়ছেই। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, যেন ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভ্রমণ ভোগান্তির না হয়।’

গাবতলীতে ট্রাফিক পুলিশের সহকারী কমিশনার রওশানুল হক বলেন, ‘ঈদে ঘরমুখী মানুষের যাত্রা নির্বিঘœ করতে আমরা প্রস্তুত। এখনো পর্যন্ত যাত্রীদের নিয়ে বাসগুলো নিয়মমতোই ছেড়ে যাচ্ছে। মহাসড়কে যানজট না হলে এসব গাড়ি সময়মতোই রাজধানীতে ফিরে আসবে।’

সদরঘাটেও যাত্রীর চাপ : বরাবরের মতো এবারো চাঁদপুর এবং বরিশালসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে নদীপথে যাতায়াতকারীদের ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে লঞ্চ টার্মিনালে। সকালে কিছুটা কম থাকলেও বিকেল গড়াতেই যাত্রীদের চাপ বাড়তে থাকে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) যুগ্ম পরিচালক জয়নুল আবেদীন জানান, দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে লঞ্চ আসতে শুরু করেছে। সকালে যাত্রীদের চাপ কম থাকলেও বিকেলে যাত্রীদের চাপ কিছুটা বেড়েছে।

দক্ষিণের পথে জট, উত্তরে ধীরগতি : ঈদ উপলক্ষে রাজধানী ছেড়ে যাওয়া যানবাহনের চাপে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১৩ কিলোমিটার এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে যানজট। সড়কে নির্মাণকাজের কারণে উত্তরের পথে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কিছু অংশেও যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা সেতু থেকে বাউশিয়া পর্যন্ত সড়কে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই যানজট রয়েছে। তবে মাওয়ার পথে যানবাহনের সংখ্যা সে তুলনায় অনেক কম। ঈদের সরকারি ছুটি শুরুর আগে বৃহস্পতিবার শেষ কর্মদিবস হওয়ায় অফিস করে অনেকেই পরিবার নিয়ে বাড়ির পথ ধরেন। ফলে রাতে মহাসড়কে গাড়ির চাপ আরো বাড়ে।

ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. হাসেম উদ্দিন বলেন, এদিন সকাল থেকে গাড়ির চাপ বাড়ায় যানজট সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে যাত্রীবাহী যানের সংখ্যাই বেশি। ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা জানান, দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার গাড়িকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা-গোমতি সেতু পার হতে হয়। চার লেনের সড়কের পর দুই লেনের সরু সেতুতে টোল আদায়ে বেশি সময় লাগায় সৃষ্টি হয় যানজট। এর মধ্যে কোনো গাড়ি বিকল হলে পরিস্থিতি আরো খারাপ আকার ধারণ করে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরÑ

টাঙ্গাইলের ভোগান্তি চার লেনে : টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মো. মাহবুব আলম বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কোথাও কোথাও গাড়ির লম্বা লাইন দেখা দিলেও অসহনীয় যানজট তৈরি হয়নি। যানজট নিরসনে সড়কে এক হাজারের মতো পুলিশ সদস্য কাজ করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বুধবার এ সড়কে ১৯ হাজার যান চলাচল করেছে।’ পরের দিন এ সংখ্যা ২৫ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আগেই ধারণা করেছিলেন টাঙ্গাইলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. মাসুদুর রহমান মনির। টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কে এম নূর-এ-আলাম জানান, এ মহাসড়কের প্রায় ৪০ কিলোমিটার পথে চার লেনের কাজ চলছে।

কুমিল্লার কদুয়ার বাজার ওভারপাস : কুমিল্লার কদুয়ার বাজার এলাকায় রেললাইনের ওপর ওভারপাস নির্মাণের কাজ চলায় সেখানে প্রায়ই এক-দেড় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট তৈরি হচ্ছে। গতকাল সকালে দেখা গেছে, চট্টগ্রামমুখী লেন খানাখন্দে ভরা। শুধু ঢাকামুখী লেন দিয়ে উভয় দিকের যান চলাচল করায় গাড়ির জটলা তৈরি হয়। দাউদকান্দি টোল প্লাজাতেও সকালে প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ জট দেখা যায়।

সাভারে গাড়ি চলছে থেমে থেমে : ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারে গতকাল সকাল থেকেই যান চলে থেমে থেমে। সড়কের রেডিও কলোনি থেকে সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়কে সকাল থেকে মাঝেমধ্যেই জট তৈরি হয়। সেখানে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আবুল হোসেন বলেন, অন্যবারের তুলনায় যানজট এখনো কম। কিছু জায়গায় বৃষ্টির পানি জমে থাকায় সেখানে মাঝেমধ্যে থেমে থেমে গাড়ি চলে। সাভার বাজার এলাকায় যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠা-নামার কারণেও জট তৈরি হয়।

গাজীপুরে ভারী গাড়ির চাপ বেশি : নাওজোর মহাসড়ক পুলিশের এসআই বিনয় কুমার সরকার জানান, গতকাল ভোর থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভোগড়া বাইপাস মোড় থেকে টঙ্গীর তারগাছ পর্যন্ত এবং বাইপাস মোড় থেকে চান্দনা-চৌরাস্তা পর্যন্ত গাড়ির চাপ ছিল। গাড়ি ধীরগতিতে চললেও বড় যানজট নেই। তবে সড়কে ট্রাক-লরি ও পণ্যবাহী গাড়ি বেশি দেখা গেছে। ঈদের তিন দিন আগে ও তিন দিন পরে মহাসড়কে ভারী যান চলাচল নিষিদ্ধ করায় এখন এ ধরনের গাড়ির চাপ বেশি বলে তিনি মনে করছেন। গাজীপুরের কোনাবাড়ী হাইওয়ে থানার ওসি মোহাম্মদ হোসেন সরকার জানান, গতকাল ভোরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই জায়গায় গাড়ি বিকল হওয়ায় যান চলাচল সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে শঙ্কা ‘অবৈধ পার্কিং’: ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের দুই পাশে সব সময়ই গাড়ি রাখায় ঈদের সময় যানজটের শঙ্কা করছেন চালক ও যাত্রীরা। মহাসড়কের চরপাড়া মোড়, চুরখাই, বইলর, ত্রিশাল, ভরাডোবা, ভালুকা, সিডস্টোর, জৈনাবাজার হয়ে গাজীপুরের জয়দেবপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত বহু এলাকায় গিয়ে রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য গাড়ি রাখা হয়। ময়মনসিংহের মাসকান্দা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের শ্রমিকনেতা ও স্ট্যান্ড সুপারভাইজার মিলন মিয়া বলেন, ‘গত বছর ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে বাস আসতে সময় লেগেছে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা। এবারও প্রশাসন দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে একই রকম যানজটের আশঙ্কা রয়েছে।’

"

প্রতিদিনের সংবাদ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও পড়ুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
close
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist
Error!: SQLSTATE[42S02]: Base table or view not found: 1146 Table 'protidin_sangbad.news_hits_counter_2020_04_07' doesn't exist